বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		শিরোনাম: আজ তোমারে দেখতে এলেম 
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: 
	প্রেম : ৩৬৫
	
		
			
				আজ তোমারে দেখতে এলেম অনেক দিনের পরে ।
				ভয় কোরো না, সুখে থাকো, বেশিক্ষণ থাকব নাকো প্রেম
                 
এসেছি দণ্ড-দুয়ের তরে॥ 
				
দেখব শুধু মুখখানি, শুনাও যদি শুনব বাণী,
নাহয় যাব আড়াল থেকে হাসি দেখে দেশান্তরে॥
		
	
Ms.028
	।
	 পাঠভেদ:     
	
 
	- 
	আজ তোমারে দেখতে 
	এলেম                       
 শোনাও যদি শুনব বাণী            
	:   প্রায়শ্চিত্ত 
 (১৩১৬)
 শুনাও যদি শুনব বাণী              
	:  গান (১৯০৯)
 আজ তোমারে দেখতে এলেম অনেক দিনের পরে!
 ভয় নাইক, সুখে থাক,
 অধিক ক্ষণ থাকব নাক,
 আসিয়াছি দুদণ্ডের তরে!
 দেখব শুধু মুখ খানি
 শুনব দুটি মধুর বাণী,
 আড়াল থেকে হাসি দেখে চলে যাব দেশান্তরে।       
	: রবিচ্ছায়া (১২৯২)
 গানের বহি (১৩০০)
তথ্যানুসন্ধান
	- ক. রচনাকাল ও স্থান: প্রেম  (
			১২৮৮ 
			বঙ্গাব্দে এই গানটি রচিত বলে অনুমিত হয়। 
			
			এই বিচারে গানটি রবীন্দ্রনাথের 
	২০ বৎসর বয়সের রচনা।
 
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
		- গ্রন্থ
- 
			প্রায়শ্চিত্ত 
			, 
			
				- রবীন্দ্র রচনাবলী, নবম খণ্ড, 
			[বিশ্বভারতী,বৈশাখ ১৩৯৩ বঙ্গাব্দ] বসন্ত রায়ের প্রবেশ ও গান। পৃষ্ঠা ১১৪
 
- বউ-ঠাকুরানীর হাট
			
				- রবীন্দ্র 
			রচনাবলী, প্রথম খণ্ড, বিশ্বভারতী, জ্যৈষ্ঠ ১৩৯৬ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা ৩৯৯)।
 
- 
			
			রবিচ্ছায়া [সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২]। বিবিধ ৪৬। পৃষ্ঠা: ৪৩। 
[নমুনা]
- 
			
			রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী [হিতবাদী ১৩১১] গান সংখ্যা: ১১৮। ভৈরবী-ঝাঁপতাল।  পৃষ্ঠা ৯৯৪। 
			[নমুনা]
- 
			স্বরবিতান নবম 
			(৯, প্রায়শ্চিত্ত) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২ বঙ্গাব্দ) ৩
			সংখ্যক গান।  পৃষ্ঠা : ৮-১০।  [নমুনা]
পত্রিকা
			- ভারতী
			(অগ্রহায়ণ
			১২৮৮ বঙ্গাব্দ)।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- এটি একটি ভাঙা গান। 
		
 মূল গান: যমুনার  
তুফান দেখে [বাউল, আখড়াই]
 
- 
		স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:  
	
		
			-  সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। 
			
- 
			ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। (সুরান্তর:
			
			স্বরবিতান নবম  
			(৯, প্রায়শ্চিত্ত)
			খণ্ডের (মাঘ 
			১৪১২
			
			বঙ্গাব্দ)
			৩
			সংখ্যক 
			গান। 
			পৃষ্ঠা : 
			৯-১০)
 
 
- সুর ও তাল:
		
		
			- 
			
			স্বরবিতান নবম 
			(৯, প্রায়শ্চিত্ত)
			খণ্ডের (মাঘ 
			১৪১২
			
			বঙ্গাব্দ) 
			সুরভেদ/ছন্দোভেদ অংশে উল্লেখ করা আছে যে, প্রায়শ্চিত্ত  
			(১৩১৬ বঙ্গাব্দ) নাটকে 
			এই গানটির 
			পাঠান্তর-যুক্ত সুরান্তর-স্বরলিপি মুদ্রিত ছিলনা।
- 
			
			স্বরবিতান নবম 
			(৯, প্রায়শ্চিত্ত)
			খণ্ডের (মাঘ 
			১৪১২
			
			বঙ্গাব্দ)
			
			গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের 
			হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে ভৈরবী ও 
			দাদরা।     
			 
			
- রাগ : ভৈরবী। এই গানের 
			সুরান্তর পিলু রাগে এবং দাদরা তালে নিবদ্ধ। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
			রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। 
			সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৪] 
- সুরান্তর: ভৈরবী/পিলু। তাল :দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, 
ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ২৫]।
- 
			
			
			রাগ: 
			ভৈরবী। তাল: দাদরা। সুরান্তর: সিন্ধু। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার 
		চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৪৯।
 
- গ্রহস্বর: মা।
- গ্রহস্বর: সা। (সুরান্তর)
- লয়: মধ্য।