বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
দিন ফুরালো হে সংসারী,
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ:
পূজা:
৫১২
দিন ফুরালো হে সংসারী ডাকো তাঁরে
ডাকো যিনি শ্রান্তিহারী ॥
ভোলো সব
ভবভাবনা ,
হৃদয়ে লহো হে
শান্তিবারি
॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি নাই
-
পাঠভেদ:
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক.
রচনাকাল ও স্থান: সুনির্দিষ্টভাবে রচনাকাল পাওয়া যায় না।
ধারণা করা হয়- গানটি ১৩০৫
বঙ্গাব্দের
১১ মাঘ
৬৯তম মাঘোৎসবে উপলক্ষে রচিত হয়েছিল।
এই সময়
রবীন্দ্র নাথের
বয়স ছিল ৩৭ বৎসর ৯ মাস।
[৩৭ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
অষ্টম খণ্ড [মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০] রাগিণী ভীমপলশ্রী, তাল আড়াঠেকা।
পৃষ্ঠা: ২৮০
[নমুনা]
-
গান
-
প্রথম সংস্করণ
[সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫
বঙ্গাব্দ] ব্রহ্মসঙ্গীত।
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ [ইন্ডিয়ান
প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ
, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী ভীমপলশ্রী, তাল আড়াঠেকা। পৃষ্ঠা: ৩৮৩-৩৮৪। [নমুনা:
৩৮৩ ,
৩৮৪]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ।
১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'মোহিত
সেন সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থের ৮ম ভাগের 'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা:
২২৬]
[নমুনা]
-
প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী,
১৩৪৮)
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
পূজা ৫১২ ।
উপ-বিভাগ :বিবিধ-১৩৬।
-
বিসর্জন (আগষ্ট ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দ)। অভিনয়কালে সংযোজিত হলেও পরে তা
বর্জিত হয়েছে।
-
স্বরবিতান ত্রিষষ্টিতম (৬৩) খণ্ডের তৃতীয় গান। পৃষ্ঠা ১২।[নমুনা]
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন
১৩০৫ বঙ্গাব্দ)।
ভীমপলশ্রী-আড়াঠেকা। পৃষ্ঠা ১৯৫।
[নমুনা]
-
বিশ্বভারতী পত্রিকা (কার্তিক-পৌষ' ১৩৮৪
বঙ্গাব্দ)।
-
পরিবেশনা:
বঙ্গাব্দের মাঘোৎসবের সায়ংকালীন অধিবেশনে গানটি প্রথম গীত হয়েছিল। বিসর্জন' নাটক অভিনয়কালে (আগষ্ট ১৯২৩ খ্রীষ্টাব্দ) গানটি ব্যবহৃত হয়। এ প্রসঙ্গে সাহানাদেবী তাঁর স্মৃতির খেয়া' গ্রন্থের ১৫৯-৬০ পৃষ্ঠায় এ রূপ জানিয়েছেন,- আমাকে দেখেই কবির ইচ্ছা হল আমাকে দিয়ে এই নাটকে গান গাওয়াবেন।....আর এ সূত্রেই তিনি প্রথম জানতে পারলেন তাঁর -দিন ফুরালো হে সংসারি' গানটি আমি জানি। আমার মাসিমার কাছে শিখেছিলাম। এই গানটি একমাত্র আমার মাসিমা অমলা দাস ছাড়া আর কেউ জানতেন না। গানটির একটু ইতিহাস আছে। শুনেছি আমার মাসিমা এই রাগ প্রধান গানের সুরটি কণ্ঠে তুলেছিলেন কানও এক বিয়েবাড়ির নহবত্ শুনে তাই থেকে। এবং রবীন্দ্রনাথ মাসিমার কণ্ঠে সুরটি শুনে তখুনি তাতে কথা বসিয়ে দেন।
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার:
শান্তিনিকেতনের রবীন্দ্রভবনে অরক্ষিত টেপ রেকর্ড-ধৃত সাহানা দেবী-গীত সুর অবলম্বনে-গানটির স্বরলিপি প্রস্তুত করেন প্রফুল্ল দাস।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ-ভীমপলশ্রী। তাল-আড়াঠেকা। স্বরবিতান-৬৩, তত্ত্ববোধিনী
-
রাগ : ভীমপলশ্রী ।
মুক্তছন্দ।
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।
পৃষ্ঠা: ৫৮]
-
রাগ:
ভীমপলশ্রী ।
তাল: আড়াঠেকা। [রাগরাগিণীর এলাকায়
রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি,
জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০২।]
-
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
খেয়ালাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর: সা।