বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম:
এ
কী
লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ,
প্রাণেশ হে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ:
পূজা:
৫৩৯
এ
কী
লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ,
প্রাণেশ হে,
আনন্দবসন্তসমাগমে
॥
বিকশিত
প্রীতিকুসুম হে
পুলকিত
চিতকাননে
॥
জীবনলতা অবনতা
তব চরণে।
হরষগীত উচ্ছ্বসিত হে
কিরণমগন গগন
॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায়
নি।
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক.
রচনাকাল ও স্থান:
রবীন্দ্রনাথের
৩১ বৎসর ৯ মাস বয়সের রচনা।
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী পূর্ণ ষড়্জ-তাল একতালা। পৃষ্ঠা: ২৪২-২৪৩][নমুনা]
-
গান
-
প্রথম সংস্করণ [সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ]। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী পূর্ণ ষড়্জ-তাল একতালা। পৃষ্ঠা: ৪৬৬] [নমুনা
প্রথমাংশ
শেষাংশ]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ [ইন্ডিয়ান
প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)]।
ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী পূর্ণ ষড়্জ-তাল একতালা। পৃষ্ঠা: ২৭০] [নমুনা]
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
(আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রতিভা, ১৩০০)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। পৃষ্ঠা: ৩৯৬।
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮,
কাব্য-গ্রন্থাবলী
(১৩০৩ বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল।
পৃষ্ঠা: ১৭৩]
[নমুনা]
- প্রথম খণ্ড , দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
পূজা ৫৩৯।
উপ-বিভাগ : সুন্দর-২৪।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১)। গান। পৃষ্ঠা: ১৭০]
[নমুনা]
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী ১৩১১)
। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা: ৪১৩ । রাগিণী পূর্ণ ষড়্জ-তাল একতালা। পৃষ্ঠা: ১০৫০।
[নমুনা]
-
স্বরবিতান
পঞ্চচত্বারিংশ (৪৫)। খণ্ডের সপ্তম গান পৃষ্ঠা ১৯।
[নমুনা]
- পত্রিকা:
- তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন
১২৯৯)। মহীশূরী পূর্ণষড়জ-একতালা। পৃষ্ঠা: ২১৬। [নমুনা]
- ভারতী ও বালক ( ফাল্গুন
১২৯৯)। রাগ-তাল: মহীশূরী খাম্বাজ-ঠুংরি। সরলাদেবী-কৃত স্ববলিপি-সহ মুদ্রিত।
[বাণী পৃষ্ঠা ৬৫৭, স্বরলিপি পৃষ্ঠা: ৬৫৮-৬৫৯ স্বরলিপি]
[নমুনা]
-
বীণাবাদিনী
(চৈত্র ১৩০৪ বঙ্গাব্দ)
।
সরলাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
গ.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
এটি একটি ভাঙা গান। মূল গানটি
তিনি পেয়েছিলেন সরলাদেবী'র (রবীন্দ্রনাথের বোন স্বর্ণকুমারী দেবীর কন্যা) কাছ থেকে।
সরলাদেবী তাঁর জীবনের ঝরাপাতা (দ্বিতীয় দে'জ সংস্করণ এপ্রিল ২০০৯, বৈশাখ
১৪১৬) গ্রন্থে এ বিষয়ে লিখেছেন- 'মহীশূরে যখন গেলুম সেখান থেকে এক অভিনব ফুলের সাজি
ভরে আনলুম। রবিমামার পায়ের তলায় সে গানের সাজিখানি খালি না করা পর্যন্ত, মনে বিরাম
নেই। সাজি থেকে এক একখানি সুর তুলে নিলেন তিনি, সেগুলিকে মুগ্ধচিত্তে নিজের কথা
দিয়ে নিজের করে নিলেন—তবে আমার পূর্ণ চরিতার্থ হল। "আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে", "এস সে
গৃহদেবতা", "এ কি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ", চিরবন্ধু চিরনির্ভর" প্রভৃতি আমার আনা সুরে
বসান গান।'
মূলগান: লাবণ্যি রামা
[লাবণ্যি রামা
]
-
স্বরলিপিকার:
সরলাদেবী।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ-পূর্ণষড়জ।
তাল-একতাল।
-
রাগ:
পূর্ণষড়্জ রাগিণী (মহীশূর)। তাল:
একতাল
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ।
(প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৫]।
- রাগ: পূর্ণষড়্জ। তাল:
একতাল।
[রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য
সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬৬]
-
বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ
-
গ্রহস্বর: ণা।
-
লয়: দ্রুত।