বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ১ মে (শনিবার, ১৭ বৈশাখ্ ১৩৭৮)
১৪ মে (বৃহস্পতিবার, ৩০ বৈশাখ্ ১৩৭৮)
৩০ মে (রবিবার, ১৫ জ্যৈষ্ঠ্ ১৩৭৮) সূত্র : বাংলাদেশের
স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্র: মুজিবনগর প্রশাসন, তৃতীয় খণ্ড, প্রকাশকাল: নভেম্বর
১৯৮২)
মে ১৯৭১
পূরব-পাঠ: এপ্রিল
পাকিস্তানি সৈন্যরা সিলেটের শহরের তারাপুর চা বাগানে হত্যাকাণ্ড চালায়।
এটি ছিল ১৮ই এপ্রিলে সংঘটিত হত্যা ও ধর্ষণের একটি ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ড। [দেখুন:
১ মে ১৯৭১]
পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর, কুড়িপাড়া, গোপালপুর, কাঁচরি,
সাতবাড়িয়া, সিংহনগর গ্রামে পাকিস্তানি সৈন্যরা
প্রায় ৩০০ পুরুষকে ধরে নিয়ে
গিয়ে স্থানীয় স্কুল মাঠে হত্যা করে।
[বিস্তারিত:
১২ মে]
পাবনা জেলার ফরিদ উপজেলার ডেমরা ইউনিয়নের বাউশগাড়ি খালে,
১৩ মে দিবাগত রাতে পাকবাহিনীর সহায়তাকারী জনৈক আসাদ, বাঘাবাড়ি ঘাট থেকে পাকিস্তানি
মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়স্থল উল্লেখ করে- পাকসৈন্যদের নদীপথে এই গ্রামে ডেকে আনে।
পাকসৈন্যরা এই এলাকার ঘরে ঘরে মুক্তিবাহিনীদের জন্য তল্লাসী চালায়। কিন্তু
মুক্তিবাহিনীর কোনো সদস্যকে ধরতে না পেরে পাক সৈন্যরা তিন শতাধিক নরনারীকে বাউশগাড়ি খালের পাড়ে জড় করে।
[বিস্তারিত:
১৪ মে]
এই দিন মধ্যরাতে রংপুর কারমাইকেল কলেজের ক্যাম্পাসে পাকাস্তানি সৈন্যরা
প্রবেশ করে অধ্যাপক সুনীল বরণ চক্রবর্তী, অধ্যাপক রামকৃষ্ণ অধিকারী, অধ্যাপক
চিত্তরঞ্জন রায় এবং অধ্যাপক কালাচাঁদ রায়কে বাসা থেকে বের করে আনে। [বিস্তারিত:
৭১এর বধ্যভূমি (দমদমা)]