চাঁদ
বানান বিশ্লেষণ : চ্+আ+ঁ+দ্+অ
উচ্চারণ :
c̃ad̪̪ (চাঁদ্)
শব্দ-উৎস :
সংস্কৃত চন্দ্র>পালি চন্দ, প্রাকৃত চংদ>বাংলা চাঁদ।
পদ : বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা{| মহাকাশীয় বস্তু| প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু| এককঅংশ| দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু| দৈহিক সত্তা| সত্তা|}
অর্থ: চা দীপ্তি দেয়, এই অর্থে চ্ন্দ্র, চন্দ্রক। সংস্কৃত চন্দ্র শব্দ একই অর্থে বিকৃতরূপে চাঁদ বা চন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের নাম। [চন্দ্র (জ্যোতির্বিজ্ঞান)]

সমনামসমূহ :
অঘর্মধামা, অত্রিজ, অত্রিজাত, অত্রিনেত্র, অত্রিনেত্রজ, অত্রিনেত্রপ্রভব, অত্রিনেত্রপ্রসূত, অত্রিনেত্রভব, অত্রিনেত্রভূ, অব্জ, অব্ধিজ, অমৃতকর, অমৃতদীধিতি, অমৃতদ্যুতি, অমৃতমূর্তি, অমৃতসম্ভব, অমৃতসূ, অম্ভোজ, অর্ণবোদ্ভব, ইন্দু, উড়ুপ, ঋক্ষেশ, এণাঙ্ক, ওষধিগর্ভ, ওষধিনাথ, ওষধিপরি, ওষধীশ কলাধর, কলানাথ, কলানিধি, কলাভৃৎ,  কান্তিভৃৎ, কুমুদনাথ, কুমুদপতি, কুমুদবান্ধব, কৌমুদীপতি, ক্ষীরাদ্ধিজ, ক্ষীরোনন্দন, চন্দ্র, চন্দ্রক, চন্দর, চন্দ্রমা, চন্দ্রিমা, চাঁদ, ছায়াঙ্ক, তারানাথ, তারাধিপ, তারাধিপতি, তারাপতি, তারাপীড়, তুহিনদীধিতি, তুহিনাংশু, দ্বিজপতি, দ্বিজরাজ, দ্বিজেন্দ্র,  নক্ষত্রেশ, নক্ষত্রপতি, নক্ষত্রাধিপতি, নিশাকর, নিশানাথ, নিশাপতি, নিশামণি, নিশিরত্ন, নিশিনাথ, নিশিকান্ত, নিশিপতি, পক্ষধর, বিধু, মৃগাঙ্ক,  যামিনীকান্ত, যামিনীনাথ, যামিনীপ্রকাশ, রজনীকর, রজনীকান্ত, রজনীপতি, রজনীশ, রজনীরাজ, রজনীসখা, রাকাপতি, রাকেশ, রাত্রিকর, রাত্রিমণি, রেবতীপতি, রেবতীরমণ, শশধর, শশবিন্দু, শশভৃৎ, শশলক্ষণ, শশলাঞ্ছন, শশাঙ্ক, শশী, শীতকিরণ, শীতময়ূখ, শীতরশ্মি, শীতাংশু,  সিতকর, সিতরশ্মি, সিতাভ, সিতাংশু, সুধাংশু, সুধাকর, সুধাধামা, সুধাধার, সুধানিধি  সুধাবর্ষী, সোম, হরিণাঙ্ক, হিমকর, হিমকিরণ, হিমধামা, হিমপ্রকাশ, হিমাংশু। 

২. ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা  { | উপগ্রহ | হাকাশীয় বস্তু | প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু | সমগ্র | দৈহিক লক্ষ্যবস্তু | দৈহিক সত্তা | সত্তা |}
র্থ : যে কোনো গ্রহের উপগ্রহকে ওই গ্রহের চাঁদ বলা হয়
 
উদাহরণ :
শনিগ্রহের চাঁদগুলো খালি চোখে দেখা যায় না