ই
আন্তর্জাতিক
ধ্বনিলিপি : i
ইউনিকোড
:
u+0987
এর কার চিহ্ন =ি।
এর ইউনিকোড=u+09BF।
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{|
বর্ণ
|
বর্ণচিহ্ন |
লিখিত প্রতীক
|
প্রতীক
|
সঙ্কেতচিহ্ন
|
যোগাযোগ |
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত
সত্তা
|
সত্তা
|}
সমার্থকশব্দসমূহ
(synonyms):
:
ই,
হ্রস্ব-ই।
বর্ণপরিচিতি :
এই বর্ণের নাম 'হ্র্বস্ব-ই'।
বাংলা বর্ণমালার তৃতীয় বর্ণ। এই বর্ণটি ব্যঞ্জনবর্ণের পূর্বে 'ি' চিহ্ন হিসাবে বসে।
যেমন : ক্ +ই= কি।
ই-এর
লিপি পরিচিতি
অন্যান্য বাংলা লিপির মতই
ব্রাহ্মীলিপি
থেকে 'ই' উদ্ভূত হয়েছে।
দেখুন : ই-এর লিপি
পরিচিতি
|
ই-এর উচ্চারণ রীতি
[]
এটি
মৌলিক স্বরধ্বনি।
উচ্চারণস্থান অগ্র তালু। উল্লেখ্য পশ্চাৎতালু থেকে
ই
ধ্বনি উচ্চারিত হয়।
জিহ্বা তালুর কাছাকাছি এনে বায়ু চলাচলের জন্য একটি সঙ্কীর্ণ পথ তৈরি করা হয়।
এই অবস্থায় উচ্চারিত ধ্বনিগুলোকে সংবৃত বলা হয়।
তালু সংলগ্ন ধ্বনি হিসাবে এদেরকে তালব্য বর্ণ বলা হয়।
এক্ষেত্রে ঠোঁট প্রসারিত থাকে।
ধ্বনির বিচারে ই-হলো অল্পত্ব বা মৃদুভাব প্রকাশক। সাধারণত এই মৃদুভাব অব্যয়বাচক শব্দে প্রকাশ পায়। যেমন― টপটপ বা ঝমঝম করে বৃষ্টি পড়ে। এখানে অ ধ্বনি বৃহৎ বা তীব্র অর্থে ব্যবহৃত হয়। অল্পত্বে তা দাঁড়ায় টিপটিপ, রিমঝিম ইত্যাদি।
২.
সংস্কৃত
ই >বাংলা
ই।
২.১
ক্রিয়ামূল।
এর ভাবগত অর্থ হলো―
করা,
গমন করা বা গতিময় হওয়া।
দেখুন
:
√ই
৩. ই প্রত্যয়
দেখুন :