কাআ
 
বানান বিশ্লেষণ: ক্+আ+আ
উচ্চারণ:  
[কা.আ] 
[ka.a]
শব্দ-উৎস: 
সংস্কৃত
কায়া>প্রাকৃত কাআ>আদি বাংলা
কাআ}।
পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা { 
প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু 
 |
এককঅংশ 
| 
দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু 
| 
দৈহিক 
সত্তা
| 
সত্তা
|}
সমার্থক 
শব্দাবলি: 
অঙ্গ, অবয়ব, কলেবর, 
কাঅ, কাআ, 
কায়া, কায়া, 
গতর, গা, গাত্র, 
ঠাম,
তনু,
দেহ,
বপু, শরীর।
শব্দ বিবর্তন:  
	- সর্বপ্রাচীন নমুনা 
৬৫০-১২০০ খ্রিষ্টাব্দ। 
	 
		- 
		
		কাআ 
তরুবর পঞ্চ বি ডাল/লুইপাদানাম। চর্যাগীতিকা-১।
 
- আধুনিক বাংলাতে এই 
শব্দটি 'কায়া' 
	বা 'কায়' 
	হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সূত্র :
	- 
	চর্যাগীতিকোষ। নীলরতন সেন। 
	সাহিত্যলোক। কলকাতা। জানুয়ারি ২০০১। 
	পৃষ্ঠা: ২, ১২৯, ১৫৬।
- 
	চর্যাগীতি পরিক্রমা। ড. নির্মল দাশ। দে'জ 
	সংস্করণ। জানুয়ারি ২০০৫। 
	পৃষ্ঠা: ১১৩।
- 
চর্যাগীতি প্রসঙ্গ। সৈয়দ 
	আলী আহসান। মৌলি প্রকাশনী। জুন ২০০৩। পৃষ্ঠা: ১৪৮।
- 
	চর্যাগীতি পাঠ। ড. মাহবুবুল হক। 
	পাঞ্জেরী পাবলিকেশান লি.। ঢাকা। জুলাই ২০০৯।
	পৃষ্ঠা: ১৫-১৬।
- 
	চর্যাগীতিকা। সম্পাদনায় মুহম্মদ 
	আবদুল হাই ও আনোয়ার পাশা। স্টুডেন্ট ওয়েজ। অগ্রহায়ণ ১৪০২।
	পৃষ্ঠা: ৬৩।
- 
	বঙ্গীয় শব্দকোষ (প্রথম খণ্ড)। 
	হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সাহিত্য অকাদেমী। ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৭৪।
- 
	বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান। 
	মার্চ ২০০৫। পৃষ্ঠা: ২৩৬।
- 
বাংলা 
	সাহিত্যের ইতিবৃত্ত। ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। মাওলা ব্রাদ্রাস। ঢাকা। মার্চ 
	২০০০। পৃষ্ঠা: ৪১
- 
হাজার বছরের 
	পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধ গান ও দোঁহা, হরপ্রসাদ 
	শাস্ত্রী, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা, ১৩২৩। পৃষ্ঠা: ১
- 
	wordnet 2.1