এই বর্ণটি ড-এর রূপান্তর মাত্র। সংস্কৃত ও নব্যভারতীয় ভাষায় এই বর্ণ ড হিসেবে লেখা হয়। উচ্চারণ অনুসারে ড বা ড় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই দুটি উচ্চারণের পার্থক্য রাখার জন্য, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ড বর্ণের নিচে বিন্দু যুক্ত করে ড় হিসেবে পৃথক বর্ণ নির্দেশ করেন।

এটি দন্তমূলীয় তাড়নজাতীয় এবং অল্পপ্রাণ ধ্বনি। শব্দের আদিতে এর প্রয়োগ নাই। তবে শব্দের মাছে বা শেষে এর প্রয়োগ আছে। যেমন- বাড়ি, গাড়ি, গড়িয়াহাট ইত্যাদি।


উচ্চারণ:
ড়্
[ɽ ]
পদ: বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {তাড়নজাত | বাংলা বর্ণ | বর্ণ | বর্ণচিহ্ন | লিখিত প্রতীক | প্রতীক | সঙ্কেতচিহ্ন | যোগাযোগ| বিমূর্তন | বিমূর্ত-সত্ত্বা | সত্তা}
 

সূত্র: