ভাস্কুলার উদ্ভিদ
ভাস্কুলার পদ্ধতি রয়েছে এমন সবুজ
উদ্ভিদ। এর ভিতরে রয়েছে ফার্ন, জিমনোস্পার্ম্স্, এনজিওসপার্ম্স্।
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{ভাস্কুলার উদ্ভিদ |
উদ্ভিদ |
জীবসত্তা |
জীবন্তবস্তু |
দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু |
দৈহিক সত্তা |
সত্তা |
}
ইংরেজি:
vascular plant, tracheophyte
ব্যাখ্যা:
ভাস্কুলার পদ্ধতি যুক্ত উদ্ভিদকে, উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা নানাভাবে শ্রেণিকরণ করার চেষ্টা করেছেন।
সাধারণভাবে এই উদ্ভিদগুলোকে যে সকল ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে, তা হলো-
(Woody plant, ligneous plant)
: শক্তকলাতন্ত্রযুক্ত উদ্ভিদ। এর দেহকাণ্ড এই কাষ্ঠময় অংশ দিয়ে গঠিত থাকে। এর ভিতরে পাওয়া যায়- বৃক্ষ ও গুল্ম।
বীরুৎ
(herb, herbaceous plant):
স্থায়ী কাষ্ঠাল কাণ্ড থাকে না। এদের কিছু ফুলের জন্য বাগানে লাগানো হয়,
কিছু ঔষধী গাছ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
লতানো-উদ্ভিদ
(vine):
দুর্বল
কাণ্ডযুক্ত এমন উদ্ভিদ, যেগুলো কোনো কিছুকে অবলম্বন করে আরোহণ করে, ভূমির
উপরে লতানো এবং কুণ্ডলকারে বৃদ্ধি হয়।
সবীজ উদ্ভিদ
(permatophyte, phanerogam, seed plant)
: যে সকল উদ্ভিদ বীজ থেকে উৎপন্ন হয়।