১৯৪০-এর দশকে জ্যোতির্বিজ্ঞানী ওয়াল্টার বাডে (Walter Baade) গ্যালাক্সির নক্ষত্রগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করেন। এই ভাগ দুটি হলো-
১৯৪০ শতকের বিজ্ঞানীখরা ভেবেছিলেন
প্রথম প্রজন্মের নক্ষত্রের পর, দ্বিতীয় প্রজন্মের নক্ষত্র জন্ম হয়েছিল। ১৯৭০-এর দশকে তত্ত্বীয় গণনা থেকে জানা গেল, মহাবিশ্বের সবচেয়ে প্রথম নক্ষত্রগুলো ছিল প্রায় ধাতুবিহীন। এই নক্ষত্রগুলো নক্ষত্র প্রজন্ম ২-এর চেয়েও পুরোনো এবং এগুলো ধাতু তৈরি করে নক্ষত্র প্রজন্ম ২ সৃষ্টির পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। তারপরেও এই প্রথম প্রজন্মকে নক্ষত্রগুলোকে- এখনো নক্ষত্র প্রজন্ম ৩ নামেই অভিহিত করা হয়।সূত্র :
তারা পরিচিত। মোহাম্মদ আব্দুল
জব্বার। বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশান। ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪
বাংলা একাডেমী বিজ্ঞান বিশ্বকোষ। ১-৫ খণ্ড।
http://en.wikipedia.org/wiki/
contemporary Astronomy/ Jay M. Pasachoff।
2nd edition
A
Brief history of time /
Stephen Hawking
Essays about Univesre/Boris A. Vorontrov-Vel'Yaminov/Mir
Pulishers Moscow/1985