বাসন্তীকুঞ্জ
কাজী নজরুল ইসলামের রচিত একাঙ্কিকা।
১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৪১) এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি
থেকে প্রকাশিত
বাসন্তিকা রেকর্ড নাটিকা প্রকাশিত হয়েছিল।
নাটকটি
প্রথম বাসন্তিকা নামে গ্রন্থভুক্ত হয়েছিল ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে আব্দুল আজিজ সম্পাদিত 'অপ্রকাশিত
নজরুল' গ্রন্থে। পরে তা বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত নজরুল রচনাবলী ও পশ্চিমবঙ্গের
বাংলা আকাদেমির 'কাজী নজরুল ইসলাম রচনা সমগ্র'তে অন্তরভুক্ত হয়েছিল।
উল্লেখ্য এই নাটকের গানগুলো নিয়ে কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল 'বাসন্তীকুঞ্জ' নামক সঙ্গীতানুষ্ঠান। প্রচারের তারিখ ছিল- ২৭ এপ্রিল ১৯৪০ (শনিবার, ১৪ বৈশাখ
১৩৪৭)এ ই নাটকে অন্তর্ভুক্ত হলো-
- এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত [তথ্য]
-
দোলা লাগিল দখিনার বনে বনে
[তথ্য]
- আমার গানের মালা আমি করব কারে দান [তথ্য]
- কত জনম যাবে তোমার বিরহে [তথ্য]
- বন দেবী এস গহন বনছায়ে [তথ্য]
- অঞ্জলি লহো মোর [তথ্য]
- পিয়া পিয়া মোরে ভোল
[তথ্য]
- মিনতি রাখো রাখো পথিক থাকো থাকো [গান-৪৯৯] [তথ্য]
- বল্লরী-ভুজ-বন্ধন খোলো [গান-১৬০০] [তথ্য]
- ভোরে স্বপনে কে তুমি দিয়ে দেখা [গান-১৫৮] [তথ্য