বাসন্তিকা
নজরুলের রচিত একটি রেকর্ড নাটক। ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৪১) মাসে এইচএমভি রেকর্ড 
কোম্পানি থেকে এই 
রেকর্ডটি প্রকাশিত প্রকাশিত হয়েছিল। এই নাটকের গানগুলো ছিল।
		- এইচএমভি। বাসন্তিকা নাটকের গান
			- এন ৭৩৩২।  শিল্পী: হরিমতী। 
			
- এন ৭৩৩৩। শিল্পী: সরযুবালা
			- বকুল বনের পাখী ডাকিয়া [তথ্য]
- কত জনম যাবে তোমার বিরহে [তথ্য]
 
- এন ৭৩৩৪।
		
			- দোলা লাগিল দখিনার বনে বনে। [তথ্য] শিল্পী: ইন্দুবালা
- আমার গানের মালা আমি করব কারে দান 
			[তথ্য] শিল্পী: গোপাল সেন 
			[শ্রবণ 
			নমুনা]
 
- এন ৭৩৩৫। 
			- এলো এলো রে ঐ সুদূর বন্ধু এলো [তথ্য]। শিল্পী: বীণাপাণি
- জাগ বনের মেয়ে [শিল্পী: কমলদাশ গুপ্ত]। গানটি নজরুল সঙ্গীত সংগ্রহে 
			যুক্ত হয় নি। 
 
- এন ৭৩৩৬।
			
				- বন দেবী এস গহন বনছায়ে [তথ্য]।  শিল্পী: ধীরেন দাস ও হরিমতি।
- অঞ্জলি লহো মোর [তথ্য]। শিল্পী: ইন্দুবালা
 
- এন ৭৩৩৮। মিনতি রাখো রাখো পথিক থাকো থাকো [তথ্য] শিল্পী: বীণাপাণি।  
			[শ্রবণ 
নমুনা]
- এন ৭৩৩৯। শিল্পী: বিমলেন্দু সেন
			- বল্লরী-ভুজ-বন্ধন খোলো 
	[তথ্য]
 
 
	নাটকটি 
	প্রথম বাসন্তিকা নামে গ্রন্থভুক্ত হয়েছিল ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে আব্দুল আজিজ সম্পাদিত 'অপ্রকাশিত 
নজরুল' গ্রন্থে। পরে তা বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত নজরুল রচনাবলী ও পশ্চিমবঙ্গের 
বাংলা আকাদেমির 'কাজী নজরুল ইসলাম রচনা সমগ্র'তে অন্তরভুক্ত হয়েছিল। 
	[বাসন্তিকার মুদ্রিত পাঠ]
উল্লেখ্য এই নাটকের গানগুলো নিয়ে কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল বাসন্তীকুঞ্জ' 
নামক সঙ্গীতানুষ্ঠান।  বেতারকেন্দ্র থেকে এই অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়েছিল- ১৯৪০ 
খ্রিষ্টাব্দের ২৭ এপ্রিল (শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৩৪৭), সন্ধ্যা ৭.১৫-৭.৪৪ মিনিট পর্যন্ত। 
বেতার জগৎ। ১১শ বর্ষ, ৮ম সংখ্যার অনুষ্ঠান সূচীতে  [পৃষ্ঠা: ৪৩৩] এই 
সঙ্গীতানুষ্ঠান সম্পর্কে লেখা হয়েছিল-
কলকাতা কেন্দ্র। সান্ধ্য অনুষ্ঠান। 
	৭,১৫-৭.৪৪
	বাসন্তীকুঞ্জ [সঙ্গীতানুষ্ঠান]
	রচনা ও সংগঠনা: কাজি নজরুল ইসলাম
	বর্ণনা: অনিল দাস
	সঙ্গীতানুষঙ্গ: যন্ত্রীসংঘ
	বিভিন্ন অংশে: শৈল দেবী, গীতা মিত্র ও বিমল মুখোপাধ্যায়
	
বেতার প্রচারিত এই সঙ্গীতানুষ্ঠান সম্পর্কে নজরুলে-সঙ্গীত গবেষক
আসাদুল হক তাঁর 'নজরুল যখন বেতার' গ্রন্থে [পৃষ্ঠা: ১৪৬] লিখেছেন- 
' এইচএমভি কর্তৃক ররের্ড-কৃত 'বাসন্তিকা' নাটকের গানগুলোই এ সঙ্গীতানুষ্ঠানে 
ব্যবহৃত হয়েছিল।'   [রেকর্ড বুলেটিন: বাসন্তিকা ]
        
কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, বাসন্তীকুঞ্জে অতিরিক্ত আরো একটি গান ছিল।  এই সূত্রে এই অনুষ্ঠানের যে গানগুলো পাওয়া যায়, তা হলো-
	- অঞ্জলি লহো মোর [তথ্য]। 
			
- আজি চৈতী হাওয়ার মাতন লাগে  [তথ্য] 
	
- আমার গানের মালা আমি করব কারে দান [তথ্য] 
			
- এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত [তথ্য] 
- এলো এলো রে ঐ সুদূর বন্ধু এলো [তথ্য]। 
		
- কত জনম যাবে তোমার বিরহে [তথ্য]
- দোলা লাগিল দখিনার বনে বনে। [তথ্য] 
			
- বকুল বনের পাখী ডাকিয়া [তথ্য]
- পরজনমে যদি আসি এ ধরায় [তথ্য]
- পিয়া পিয়া মোরে ভোল [তথ্য]
- 'বন দেবী এস গহন বনছায়ে 
[তথ্য]'  
- বল্লরী-ভুজ-বন্ধন খোলো [তথ্য]
- মিনতি রাখো রাখো পথিক থাকো থাকো [তথ্য]