বাসন্তীকুঞ্জ
কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল 'বাসন্তী কুঞ্জ'
নামক সঙ্গীতানুষ্ঠান। কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে এই অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়েছিল- ১৯৪০
খ্রিষ্টাব্দের ২৭ এপ্রিল (শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৩৪৭), সন্ধ্যা ৭.১৫টায়।
উল্লেখ্য, ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৪১) মাসে এইচএমভি রেকর্ড
কোম্পানি থেকে বাসন্তিকা নামক একটি শ্রুতি নাটক এইচএমভি থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। এই
বেতার অনুষ্ঠান সাজানো হয়েদছিল রেকর্ডে প্রকাশিত 'বাসন্তিকা'র গানগুলো নিয়ে। এ
সম্পর্কে নজরুলে-সঙ্গীত গবেষক
আসাদুল হক তাঁর 'নজরুল যখন বেতার' গ্রন্থে লিখেছেন-
' এইচএমভি কর্তৃক ররের্ড-কৃত 'বাসন্তিকা' নাটকের গানগুলোই এ সঙ্গীতানুষ্ঠানে
ব্যবহৃত হয়েছিল।' কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, বাসন্তীকুঞ্জে অতিরিক্ত আরো একটি
গান ছিল। গানটি হলো- 'পরজনমে যদি আসি এ ধরায়'। এছাড়া রেকর্ড বুলেটিনে 'বন দেবী এস গহন বনছায়ে
[তথ্য]'
ছিল, কিন্তু রেকর্ড প্রকাশের সময় গানটি বাদ দেওয়া হয়েছিল। সম্ভবত এই গানটি
বাসন্তীকুঞ্জ থেকে বাদ পড়েছিল। সব মিলিয়ে বাসন্তীকুঞ্জের গানের সংখ্যা দাঁড়ায় ১১টি
এই গানগুলোর বর্ণনানুক্রমিক তালিকা নিচে দেওয়া হলো
এই সূত্রে এই অনুষ্ঠানের যে গানগুলো পাওয়া যায়, তা হলো-
- আজি চৈতী হাওয়ার মাতন লাগে [তথ্য]
- এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত [তথ্য]
- কত জনম যাবে তোমার বিরহে [তথ্য]
- বকুল বনের পাখী ডাকিয়া [তথ্য]
- আমার গানের মালা আমি করব কারে দান [তথ্য]
- দোলা লাগিল দখিনার বনে বনে। [তথ্য]
- এলো এলো রে ঐ সুদূর বন্ধু এলো [তথ্য]।
- পরজনমে যদি আসি এ ধরায় [তথ্য]
- অঞ্জলি লহো মোর [তথ্য]।
শিল্পী: ইন্দুবালা
- মিনতি রাখো রাখো পথিক থাকো থাকো [তথ্য]
শিল্পী: বীণাপাণি। [শ্রবণ
নমুনা]
- বল্লরী-ভুজ-বন্ধন খোলো [তথ্য]