বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: 
আর নাই রে বেলা, নামল ছায়া 
ধরণীত
পাঠ ও পাঠভেদ:
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক 
	১৪১২)-এর পাঠ: প্রেম: 
	৮৪
	
 
		আর    নাই রে বেলা, নামল 
ছায়া ধরণীতে।
এখন    চল্ রে ঘাটে 
কলসখানি ভরে নিতে॥
    জলধারার কলস্বরে   
সন্ধ্যাগগন আকুল করে,
ওরে    ডাকে আমার পথের 
'পরে সেই ধ্বনিতে॥
এখন বিজন পথে করে না কেউ আসা যাওয়া।
		ওরে,  প্রেমনদীতে উঠেছে ঢেউ, উতল 
হাওয়া।
    জানি নে আর ফিরব কিনা, 
কার সাথে আজ হবে চিনা-
ঘাটে    সেই অজানা বাজায় 
বীণা তরণীতে॥
	
	 [RBVBMS 
	478] 
	
[নমুনা]
	তথ্যানুসন্ধান
	
	
	RBVBMS 
	478
	 
	পাণ্ডুলিপিতে গানটির রচনা 
	তারিখ ও স্থানের উল্লেখ আছে -'১৩ই ভাদ্র'। উল্লেখ্য,
		 রবীন্দ্রনাথ 
	১৩১৬ বঙ্গাব্দের 
		
		৮ ভাদ্রে কলকাতা থেকে 
	শান্তিনিকেতনে আসেন এবং ১৯শে ভাদ্র পর্যন্ত এখানেই কাটান। ১৩ই ভাদ্রে এই গানটি রচনা করেন। 
	 
	এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৪৮ বৎসর ৪ মাস।
	
	     
 [রবীন্দ্রনাথের 
৪৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা] 
	
	খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
	
	
		- গ্রন্থ:
			-  
			
			কাব্যগ্রন্থ  
- 
			
			
			গান 
				- 
				
				
				দ্বিতীয় সংস্করণ ইন্ডিয়ান 
			প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ 
		বঙ্গাব্দ) ।  ব্রহ্মসঙ্গীত।  মিশ্র পূরবী। 
			পৃষ্ঠা: ৩৯৯। 
[নমুনা]
 
- 
			
			
			গীতবিতান
				- 
				
				
				প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৩৮)। 
				পৃষ্ঠা: ২৮০[নমুনা] 
- 
				
				দ্বিতীয়খণ্ড (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
- 
				
				অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ 
		(বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রেম ৮৪।
				উপবিভাগ:
  প্রেম 
বৈচিত্র্য-৫৭।
 
- 
			
			গীতলিপি 
		৩ (২৫ আগষ্ট 
১৯১০ খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
- 
			
			গীতাঞ্জলি
				- 
				
				প্রথম সংস্করণ  (ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ২০ ভাদ্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ, ১৯১০ 
				খ্রিষ্টাব্দ)। গান ২৭। পৃষ্ঠা ৩২।
				 [নমুনা]
- ২৬ সংখ্যক গান। [রবীন্দ্ররচনাবলী, একাদশ খণ্ড। 
(বিশ্বভারতী), আশ্বিন ১৩৯৩ বঙ্গাব্দ।]
 
- 
			
			
			ধর্ম্মসঙ্গীত 
		(ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস ১৩২১)
		 
			পৃষ্ঠা: ৪০-৪১[নমুনা: 
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
- 
			
			
			সঙ্গীত-গীতাঞ্জলিি (১৯২৭)। ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
- 
			
			সঞ্চয়িতা 
		(বিশ্বভারতী ১৩৩৮)। গীতাঞ্জলি, শিরোনাম: বেলা শেষে।
-  
			
 স্বরবিতান অষ্টাত্রিংশ (৩৮) খণ্ডের (বৈশাখ ১৪১৫) ১৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৫১-৫৩।
 
-  পত্রিকা:
		
		
			- 
			
			বঙ্গদর্শন (আশ্বিন ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। শিরোনাম: দিনান্তে। মিশ্র পূরবী-ঠুংরি। 
		[নমুনা]
 
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		-  স্বরলিপিকার:
		
		
			- 
			
			সুরেন্দ্রনাথ 
		বন্দ্যোপাধ্যায়। [মূল স্বরলিপি]
- 
			
			ভীমরাও শাস্ত্রী 
		[সুরান্তর : সংগীত-গীতাঞ্জলি 
(১৯২৭)]
 
-  সুর ও তাল:
			- 
			
			রাগ : মিশ্র পূরবী। তাল : দাদরা। 
			[স্বরবিতান অষ্টাত্রিংশ (৩৮) খণ্ডের 
(বৈশাখ ১৪১৫)]
- 
			
			রাগ : পূরবী। পূর্বমুদ্রিত রাগ 
মিশ্র পূরবী। কিন্তু পূরবীর আবশ্যক স্বর কোমল ঋষভ এই গানে কোথাও 
প্রযুক্ত হয় নি। তবুও সম্পূর্ণ গানের চলন পূরবী ঢঙেই আছে। অর্থাৎ ইমন কল্যাণ রাগের 
সুরগুলিকে পূরবী ঢঙে ব্যবহার করা হয়েছে। সুতরাং এই রাগকে কল্যাণ পূরবী বলা যেতে 
পারে।[রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। 
সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৩]
- 
			
			রাগ: ইমন। অঙ্গ: কীর্তন 
			তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত 
			: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। 
			পৃষ্ঠা: ৩৪।]
-  
			রাগ: ইমনকল্যাণ। তাল: 
				দাদরা
			[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, 
			পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।  পৃষ্ঠা: ৬৩।]
 
-  বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত
-  সুরাঙ্গ: বাউলাঙ্গ
- 
		
		গ্রহস্বর: সা।
- 
		
		লয়: মধ্য।