বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
 শিরোনাম: 
সকাল-সাঁজে ধায় যে ওরা নানা কাজে    
		পাঠ ও পাঠভেদ:    
	-   গীতবিতান 
	(    বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২    )-এর 
	পাঠ:   পূজা  
	 :  
	১৪৩  
			
				
      
		 
		সকাল-সাঁজে    
    ধায় যে ওরা 
নানা কাজে   
 ॥ 
আমি কেবল বসে 
আছি,  আপন মনে কাঁটা বাছি 
      পথের 
মাঝে      সকাল-সাঁঝে ॥ 
                 এ পথ বেয়ে
					
      সে আসে 
তাই আছি চেয়ে। 
কতই কাঁটা বাজে 
পায়ে, কতই ধুলা লাগে গায়ে- 
      মরি 
লাজে   সকাল-সাঁজে॥ 
				
			
 
	
	RBVBMS 229  
	
	[নমুনা] 
	
	 
	 পাঠভেদ:  
	      
	
	
	  
	তথ্যানুসন্ধান      
	
		- 
		
		ক. রচনাকাল ও স্থান:  
		 
		পাণ্ডুলিপি
		 
RBVBMS 229   
 
		-তে লিখিত গানটির নিচে তারিখ উল্লেখ আছে ' ২৫ 
		চৈত্র '। উল্লেখ্য,
 ১৩২০ বঙ্গাব্দের ৫ ফাল্গুন [মঙ্গলবার ১৭ 
ফেব্রুয়ারি] তারিখে রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে আসেন। ১০-১১ ফাল্গুন 
তারিখে উত্তরবঙ্গ সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়- তৎকালীন পাবনা ইনস্টটিউশনে। ১০ 
ফাল্গুন সকালে শিলাইদহ থেকে নৌকায় পদ্মা পার হয়ে পাবনা যান। সঙ্গে ছিলেন প্রমথ 
চৌধুরী ও মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়। পাবনাতে এঁরা আতিথ্য গ্রহণ করেন শীতলাহির জমিদার 
যোগেন্দ্রনাথ মৈত্রের বাড়িতে।   
১২ ফাল্গুন 
তারিখে  রবীন্দ্রনাথ
 পাবনা থেকে শিলাইদহে 
		আসেন এবং ১৫ ফাল্গুনে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
		
 পাবনা-ভ্রমণ এবং নানাবিধ বিতর্কের ফলে 
ইনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরই ভিতরে তাঁর গান লিখা অব্যাহত ছিল।  
		    
		শান্তিনিকেতনে অবস্থানকালে তিনি মোট ১৩টি গান রচনা করেছিলেন। এর
		 ভিতরে এই গানটি-সহ মোট  
		 ৪টি গান রচনা করেন ২৪ চৈত্র ১৩২০ বঙ্গাব্দ [৭ এপ্রিল ১৯১৩] তারিখে , এই সময় রবী ন্দ্রনাথের ৫২ বৎসর ১১ মাস । 
		 
		 
		 [  
		 রবীন্দ্রনাথের 
		  ৫২ বৎসর 
		অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা ]
 
		
		খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
	গ্রন্থ: 
			
			
-  পত্রিকা:
			
			  
			
				-  
				 
					আনন্দসঙ্গীতপত্রিকা (জ্যৈষ্ঠ ১৩২৩ 
				বঙ্গাব্দ)  
				 ইন্দিরাদেবীকৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল 
				   ।
				  
 
-  	রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি 
-  প্রকাশের 
			কালানুক্রম:
			গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৩২১ বঙ্গাব্দে গীতিমাল্য প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়ে। ১৩২৩ বঙ্গাব্দে গীতিমাল্যের অংশ হিসেবে কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ড অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত গীতবিতান -এর দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ -এ গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
			
 
 এরপর গীতবিতানের প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা, পর্যায়ের বিরহ উপবিভাগের ১৬ সংখ্যক গান হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের ১৪৩ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে। এই সংস্করণে পূজা, পর্যায়ের বিরহ উপবিভাগের ১৬ সংখ্যক গান হিসেবে।
গ. 
		  
		 সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি   :
			- 
			
			 স্বরলিপি:
			   
			 
			[  নমুনা ]  
- 
			
			 
			স্বরলিপিকার:
			  
			
			ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী 
			 আনন্দসঙ্গীত পত্রিকা থেকে  
				
				স্বরবিতান চত্বারিংশ খণ্ড  
			  (৪০)   
		 খণ্ডে   
		 
			গৃহীত হয়েছে   ।  
- 
			
			 সুর 
			   
			ও   
			 তাল:   
				- 
				  স্বরবিতান 
				চত্বারিংশ  (৪০)  
				খণ্ডে  ( বিশ্বভারতী,
					 )    
				গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি   
				 
				 ৪ ।   ৪    
				মাত্রা ছন্দে '  কাহারবা   ' তালে নিবদ্ধ।      
- 
				
				 রাগ : 
				ইমন-বাউল। তাল :   
				
				কাহারবা  
				।   [রবীন্দ্রসংগীত: 
				রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],  
				  
		 
				 পৃষ্ঠা: ৮০।   
-  
				 রাগ:    
				বিভাস (বাংলা)।  
				 
				তাল: 
				  
				
				কাহারবা 
				 
				 ।
				  [রাগরাগিণীর 
				এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ 
				রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১],  
				  পৃষ্ঠা: 
				১৩৮ ।  
 
- 
	
			 বিষয়াঙ্গ:  
- 
	
			 সুরাঙ্গ:
			  
-   
			গ্রহস্বর: 
			 
			 সা   ।  
-   
			লয়: 
			  
			 দ্রুত।