বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
গান সংখ্যা: 
শিরোনাম: 
ভেঙেছ দুয়ার,
এসেছ জ্যোতির্ময়,
তোমারি হউক জয়।
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
ভেঙেছ দুয়ার, এসেছ জ্যোতির্ময়, তোমারি হউক জয়।
তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়, তোমারি হউক জয় ॥
হে বিজয়ী বীর, নব জীবনের প্রাতে
নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে-
জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে, বন্ধন হোক ক্ষয় ॥
এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়, তোমারি হউক জয়।
এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়, তোমারি হউক জয়।
প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,
দুঃখের পথে তোমারি তূর্য বাজে-
অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্তমাঝে, মৃত্যুর হোক লয় ॥
 
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
তথ্যানুসন্ধান
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		
	  
	
	RBVBMS 
	131-তে
	
		লিখিত এই গানের সাথে গানটির রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ আছে- ৩০ 
		আশ্বিন/প্রভাত /এলাহাবাদ'। 
		
		 
		
		উল্লেখ্য, ১৩২১ 
		বঙ্গাব্দের 
৩০ আশ্বিন
		
		[শনিবার,  ১৭ অক্টোবর] এলাহাবাদে থাকাকালে রবীন্দ্রনাথ 
		এই গানটি রচনা করেছিলেন। 
		
এই সময় 
রবীন্দ্রনাথের 
		বয়স ছিল ৫৩ বৎসর 
		৬ মাস।
		
	       
[৫৩  বৎসর 
	অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
			
		 
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
প্রথম সংস্করণ [রামকৃষ্ণ মিশন প্রেস। ১৩২৪ বঙ্গাব্দ।। চতুর্থ দৃশ্য। অচলায়তন যুনক ও দর্ভকের গান। পৃষ্ঠা ৫১] [নমুনা]
রবীন্দ্ররচনাবলী ত্রয়োদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৫৯।
স্বরবিতান চতুশ্চত্বারিংশ (৪৪) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩) ২০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫১-৫৩। [নমুনা]
পত্রিকা:
রেকর্ডসূত্র: নাই
				
			প্রকাশের কালানুক্রম:
		গানটি প্রথম প্রকাশিত 
		হয়েছিল 
		১৩২১ বঙ্গাব্দে
		
			গীতালি
		প্রথম সংস্করণে 
		অন্তর্ভুক্ত হয়ে। এরপর যে সকল পত্রিকা ও গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে 
		প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো- 
		
		
			কাব্যগ্রন্থ 
		
		নবম খণ্ড (১৩২৩ বঙ্গাব্দ),  
		
						
		সবুজপত্র 'আশ্বিন-কার্তিক 
		১৩২৪' সংখ্যা, 
		গুরু
		
		প্রথম সংস্করণ (১৩২৪ বঙ্গাব্দ), 
		তত্ত্ববোধিনী 
		'ফাল্গুন 
১৩৩১ 
		বঙ্গাব্দ' সংখ্যা ও
		সঞ্চয়িতা 
		(পৌষ ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
		
			
		
		
		
		
এরপর 
		
		গানটি ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
		
		গীতবিতানের
		
		দ্বিতীয় খণ্ড প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে 
		প্রকাশিত
		
		প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে
		পূজা 
		পর্যায়ের
		
		
		
		বিবিধ
		 
		
		
		উপবিভাগের 
		
		১
		সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে 
		প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের 
		পূজা 
		পর্যায়ের ৩৭৩
		সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
		
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: সুধীরচন্দ্রকর । [স্বরলিপিটি পাণ্ডুলিপি থেকে স্বরবিতান-৪৪-এ গৃহীত হয়েছে]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-৪৪'তে গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৩।৩ ছন্দ ; অর্থাৎ গানটি 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ
রাগ: ভৈরবী তাল: দাদরা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] । পৃষ্ঠা: ৭১।
রাগ: ভৈরবী তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১২৪।]
গ্রহস্বর-ণ। লয়-দ্রুত।