বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: আজি নাহি নাহি নিদ্রা আঁখিপাতে
পাঠ ও পাঠভেদ: 
	
		
		আজি    নাহি নাহি নিদ্রা আঁখিপাতে।
			তোমার ভবনতলে    হেরি প্রদীপ জ্বলে,
দূরে বাহিরে তিমিরে আমি জাগি জোড়হাতে
			॥
			     
ক্রন্দন ধ্বনিছে পথহারা পবনে,
    
			রজনী মূর্ছাগত 
বিদ্যুতঘাতে।
    
			দ্বার খোলো হে দ্বার খোলো—
		প্রভু      করো দয়া, দেহো দেখা দুখরাতে
		॥
 
		
	
	- 
	
	পাঠভেদ: 
গানটির 
পাঠভেদ আছে। 
 আজ নাহি নাহি নিদ্রা আঁখিপাতে          : স্বরবিতান-৩৬
 আজি নাহি নাহি নিদ্রা আঁখিপাতে         : স্বরবিতান-১১
- 
	তথ্যানুসন্ধান
		- ক. রচনাকাল ও স্থান:
		  গানটির 
		সুনির্দিষ্ট রচনাকাল পাওয়া যায় না। ১৩১৫ বঙ্গাব্দের ১১ মাঘ  [২৪ জানুয়ারি ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ] 
		মাসে অনুষ্ঠিত 
	৭৯তম মাঘোৎসবের
	
সন্ধ্যার অধিবেশনে গানটি প্রথম গীত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, এই 
গানটি এই মাঘোৎসব উপলক্ষেই রচিত হয়েছিল। এই সময় রবীন্দ্রনাথের 
		বয়স ছিল ৪৭ বৎসর ৮ মাস। 
 
- 
	
	খ. 
	প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
		- 
		
		গ্রন্থ:
		 
		- 
			
			কাব্যগ্রন্থ
			- 
			দশম খণ্ড 
			[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ। ধর্ম্ম সঙ্গীত। 
			পৃষ্ঠা: ২৭৬][নমুনা]
 
- 
		
		
		কেতকী (শ্রাবণ ১৩২৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত 
		হয়েছিল। [স্বরবিতান স্বরবিতান একাদশ ]
- 
		গান 
			- 
			
			ইন্ডিয়ান প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। ব্রহ্মসঙ্গীত। 
			রাগিণী- মিশ্র সিন্ধু তাল কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৩৮৮ [নমুনা]
 
- 
		গীতবিতান
- 
		ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। গান। পৃষ্ঠা: ১৬০।
[নমুনা]
- ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ) 
		। 
মিশ্রসিন্ধু-কাওয়ালি। কাঙ্গালীচরণ সন-কৃত 
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল। 
- সঙ্গীত 
		প্রকাশিকা (মাঘ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ)। মিশ্র সিন্ধু-কাওয়ালি। কাঙ্গালীচরণ
		সেন-কৃত স্বরলিপি- সহ মুদ্রিত 
হয়েছিল। পৃষ্ঠা ৯৭-৯৯। 
-  
	 
		
		 স্বরবিতান 
একাদশ  (১১, কেতকী) খণ্ডের ৩০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৮৯-৯০। 
 [নমুনা]
- 
		স্বরবিতান ষট্ত্রিংশ 
		(৩৬) খণ্ডের ২৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৬৬-৬৭।
		 
    [নমুনা]
 
- 
		পত্রিকা: 
		
		
- তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৩১৫  বঙ্গাব্দ)।  মিশ্র সিন্ধু-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ১৮০। 
		[নমুনা]
 
- 
		পরিবেশনা:
		১১ মাঘ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ [২৪ জানুয়ারি ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ]-এর 
		
৭৯তম মাঘোৎসবের 
সন্ধ্যার অধিবেশনে গানটি গীত হয়েছিল।
 
- 
		গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- 
		
		ভাঙাগান: 
		ধারণা করা হয়, এটি একটি ভাঙা গান। মূল গানের সন্ধান পাওয়া যায় না।
- 
		
		স্বরলিপিকার: 
		স্বরবিতান-১১-তে গৃহীত গানটির স্বরলিপি রাগ-তালের উল্লেখ নেই। স্বরবিতান-১১-তে গৃহীত 
স্বরলিপিটি ৪।৪।৪।৪ মাত্রা ছন্দে নিবদ্ধ। এই হিসাবে তালটি 'ত্রিতাল' বা 'কাওয়ালি' 
হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে। তবে  সঙ্গীত প্রকাশিকা ও তত্ত্ববোধিনী-তে তাল উল্লেখ 
ছিল 'কাওয়ালি'। সে কারণে, স্বরবিতান-১১ তে গৃহীত গানটির 
তালটি 'কাওয়ালি' ধরা যেতে পারে।
- 
		
		সুর ও তাল:
		
		- 
		
		স্বরবিতান-১১ ও স্বরবিতান-৩৬ এ গৃহীত সুরের বেশ হেরফের আছে।
 রাগ-মিশ্র সিন্ধু। তাল-কাওয়ালি। সঙ্গীত প্রকাশিকা, তত্ত্ববোধিনী।
 রাগ-মিশ্র সিন্ধু। তাল-ত্রিতাল।  স্বরবিতান-৩৬।
- রাগ: 
	কাফি। তাল: 
	ত্রিতাল [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, 
ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ২৫,২৬]।
- রাগ: 
			সিন্ধু। তাল: ত্রিতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার 
		চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৪৯।
 
- 
		
		বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত। 
		
- 
		
		সুরাঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ।
- 
 গ্রহস্বর-গা
- 
		
		লয় : মধ্য।