বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: 
অসীম কালসাগরে ভুবন ভেসে চলেছে।পাঠ ও পাঠভেদ:
	
অসীম কালসাগরে ভুবন ভেসে চলেছে।
অমৃতভবন কোথা আছে তাহা কে জানে 
॥
হেরো আপন হৃদয়মাঝে ডুবিয়ে,
একি শোভা !
    
অমৃতময় দেবতা সতত
বিরাজে এই মন্দিরে,
 এই সুধানিকেতনে 
॥
	
	- 
পাণ্ডুলিপির পাঠ: 
রবীন্দ্রনাথের 
পাণ্ডুলিপি  নাই। 
- পাঠভেদ: 
 
- 
তথ্যানুসন্ধান
		- 
		
		
		ক. 
			রচনাকাল ও স্থান:  
গানটির রচনার সুনির্দিষ্ট স্থান ও তারিখ 
		জানা যায় না। 
		১২৯১ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে তত্ত্ববোধনী পত্রিকায় এই গানটি-সহ মোট ১০টি 
		গান প্রকাশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, এই গানটি পত্রিকা প্রকাশের কিছু আগে 
		অর্থাৎ কার্তিক মাসে রচিত হয়েছিল। এই সময়- রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল- ২৩ বৎসর 
		৬ মাস ।
 [রবীন্দ্রনাথের 
		২৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
- 		
		খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			
			গ্রন্থ:  
- 
			
			পত্রিকা:
				- 
				
				তত্ত্ববোধিনী (অগ্রহায়ণ 
				১৮০৬ শকাব্দ, ১২৯১ বঙ্গাব্দ)। রাগিণী 
ভৈরবী- তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা ১৬৬। 
[নমুনা]
- 
				
				তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন 
				১৮০৬ শকাব্দ, ১২৯১ বঙ্গাব্দ.)। রাগিণী 
ভৈরবী- তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা ২১৯। 
[নমুনা]
 
- 
			
			পরিবেশনা:
			
১১ মাঘ ১২৯১ বঙ্গাব্দ শুক্র. ২৩ 
জানুয়ারি ১৮৮৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে আদি 
ব্রাহ্মসমাজের 
পঞ্চপঞ্চাশ 
			মাঘোৎসবের প্রাতঃকালীন 
ও সায়ংকালীন উপাসনায় এবং অন্তঃপুরিকাদের ব্রহ্মোৎসবে 
রবীন্দ্রনাথ মোট ২৪টি 
ব্রহ্মসঙ্গীত গীত হয়। এর মধ্যে ১০টি গান
আদি ব্রাহ্মসমাজ গৃহে প্রাতঃকালীন
উপাসনায়, ১১টি গান মহর্ষিভবনে সায়ংকালীন উপাসনায় এবং ৩টি গান মহর্ষিভবনের 
অন্তঃপুরে মহিলাদের ব্রহ্মোৎসবে গীত হয়। উক্ত উৎসবের 
প্রাতঃকালীন অধিবেশনে এই গানটি গীত হয়েছিল।
 
 
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- ভাঙা গান:
		এটি একটি ভাঙা গান।
 মূল গান-সারদা 
বিদ্যাদেনী। ভৈরবী-ঝাঁপতাল।
 সূত্র: রবীন্দ্রসঙ্গীত 
গবেষণা গ্রন্থমালা ৩য় খণ্ড/প্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ৫৪।
 [শ্রবণ 
	নমুনা: স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত]
		- স্বরলিপিকার : 
		ইন্দিরাদেবী। 
- সুর ও তাল: রাগ-ভৈরবী তাল-ঝাঁপতাল। 
[স্বরবিতান-৮, তত্ত্ববোধিনী, রবিচ্ছায়া ]
- বিষয়াঙ্গ: 
		ব্রহ্মসঙ্গীত। 
- সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ।
		
- গ্রহস্বর: সা। 
- লয়:মধ্য।