বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
হে মহাপ্রবল বলী
পাঠ ও পাঠভেদ:
হে মহাপ্রবল বলী,
কত অসংখ্য গ্রহ তারা তপন চন্দ্র
ধারণ করে তোমার বাহু,
নরপতি ভূমাপতি হে দেববন্দ্য ॥
ধন্য ধন্য তুমি মহেশ, ধন্য, গাহে সর্ব দেশ-
স্বর্গে মর্তে বিশ্বলোকে এক ইন্দ্র॥
অন্ত নাহি জানে মহাকাল মহাকাশ,
গীতছন্দে করে প্রদক্ষিণ।
তব অভয়চরণে শরণাগত দীনহীন,
হে রাজা বিশ্ববন্ধু ॥
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ ১০ম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩)
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী কানাড়া-তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ৪৬৮] [নমুনা]
সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত।
ইন্ডিয়ান প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী কানাড়া-তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ৩১০। [নমুনা]
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। ১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'কাব্যগ্রন্থাবলী'- ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৭৯] [নমুনা]
প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮)।
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০), পূজা: ৪৭২, বিবিধ-৯৭।
ধর্ম্মসঙ্গীত (ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১)। গান।
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ)। কানাড়া-চৌতাল। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান সপ্তবিংশ (২৭) খণ্ডের ২৪ সংখ্যক গান, পৃষ্ঠা ৬৮।
পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী (ফল্গুন ১৩০০ বঙ্গাব্দ)। রাগিণী কানাড়া। তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা ২২০। [নমুনা]
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের কালানুক্রম:
মূল গান : দরবারী কানাড়া । চৌতাল (বিলম্বিত)
হে মা প্রবল বলী অত বিচিত্র
রাজা বৈঠি সুবর্ণ পুত্র
প্রীতি প্রতাপ ইয়ঁ রীদ কীজ
নরপতি ভূমাপতি,
হো হো নারায়ণ
॥
ধন তুহি ধন গণেশ,
ধন রাজা তু মহেশ
ইন্দ্রলোক
প্রধটরি এক রঙ্গ ॥
অষ্টগুণী ধান,
চারি যুগ মহাজন
গীত ছন্দ ধুর
ধুরপদ।
বীরভানুকে নন্দন
কাটত দুখ দন্দ ফন্দ
এ রাজা রামচন
॥
ইন্দিরাদেবী সংগৃহীত
দ্রষ্টব্য রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা, ৩য় খণ্ড/শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ২৭।
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি সুরভেদ হিসাবে স্বরলিপি-২৭-এর ৮১ পৃষ্ঠায় গৃহীত হয়েছে। স্বরবিতান-২৭-এ গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা জানা যায় না।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান সপ্তবিংশ (২৭) খণ্ডে (বিশ্বভারতী, ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ রয়েছে কানাড়া ও চৌতাল।
রাগ : কানাড়া। তাল : চৌতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৫।
রাগ: সাহানা। তাল: চৌতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৭।
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ।
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।