বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
আমি
দীন,
অতি দীন।
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: পূজা ৪৮৩।
আমি দীন,
অতি দীন-
কেমনে
শুধিব, নাথ হে,
তব করুণাঋণ
॥
তব স্নেহ শত
ধারে
ডুবাইছে সংসারে,
তাপিত
হৃদিমাঝে ঝরিছে নিশিদিন
॥
হৃদয়ে যা
আছে
দিব তব কাছে,
তোমারি
এ প্রেম দিব তোমারে-
চিরদিন তব
কাজে
রহিব জগতমাঝে,
জীবন
করেছি তোমার চরণতলে লীন
॥
- পাণ্ডুলিপর
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি
Ms.n 434-তে
গানটি পাওয়া যায়।
পাঠভেদ আছে।
স্বরবিতান-২৩-এর ৮৫ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত পাঠভেদ অনুসারে,
পাঠভেদ দেখানো হলো।
তাপিত হৃদি মাঝে : গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা (১৩০০)
:
ব্রহ্মসঙ্গীত-স্বরলিপি ৩ (মাঘ ১৩১৩)
তাপিত হৃদয়মাঝে
: গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮ ও ভাদ্র ১৩১৩)
তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১২৯২
বঙ্গাব্দের ১১ মাঘ
ষড়্পঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসবের
উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এই
অনুষ্ঠানে গীত ২৭টি গানের মধ্যে রবীন্দ্রনাথের রচিত গানের সংখ্যা ছিল ২২টি।
এর মধ্যে রবীন্দ্রনাথের গানের সংখ্যা ছিল ১৩টি। ধারণা করা হয়, রবীন্দ্রনাথ এই উৎসব উপলক্ষে এই গানটি রচনা করেছিলেন।
এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৪ বৎসর ৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৪ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
কাব্যগ্রন্থাবলী[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী রামকিরি - তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ৪৫৭]
[নমুনা]
-
গান
-
প্রথম সংস্করণ
[সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ]। ব্রহ্মসঙ্গীত রাগিণী রামকিরি - তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ২৪০]
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ । [ইন্ডিয়ান প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)]। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী রামকিরি- তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ২৬৯
নমুনা]
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রতিভা, ১৩০০] গান সংখ্যা: ২৪৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী রামকিরি- তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ২৪৩ [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮,
কাব্য-গ্রন্থাবলী
(১৩০৩ বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৪৬]
[নমুনা]
- প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয়
সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
পূজা ৪৮৩।
উপ-বিভাগ : বিবিধ-১০৮।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১)। গান।
পৃষ্ঠা: ১৬৯। [নমুনা]
- ব্রহ্মসঙ্গীত
স্বরলিপি তৃতীয় ভাগ (মকর সংক্রান্তি ১৩১৩ বঙ্গাব্দ)।
রামকেলি-ঝাঁপতাল। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত
হয়েছিল।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী রামকেলী - তাল ঝাঁপতাল। গান সংখ্যা ৩৪৩। পৃষ্ঠা: ১০৩৯।
[নমুনা]
-
স্বরবিতান
ত্রয়োবিংশ (২৩) খণ্ডের চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা ১২-১৩ ।[নমুনা]
- পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন-চৈত্র ১৮০৭ শকাব্দ,
১২৯২ বঙ্গাব্দ)। রামকিরি রামকেলী-ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা ২২২।
[নমুনা]
- পরিবেশনা:
১১ মাঘ ১২৯২
বঙ্গাব্দ শনিবার ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে
ষড়্পঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসবের প্রাতঃকালীন উপাসনায় গানটি পরিবেশিত হয়।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি-৩য় ভাগ’
থেকে স্বরবিতান-২৩’-এর
৭২ পৃষ্ঠায় সুরভেদ হিসাবে গৃহীত হয়েছে। মূল স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট নয়।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ-রামকেলী। তাল-ঝাঁপতাল।
স্বরবিতান-২৩,
তত্ত্ববোধিনী
- রাগ: রামকেলী । তাল: ঝাঁপতাল [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩২।]
-
রাগ: রামকেলী।
তাল: ঝাঁপতাল ।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই
২০০১]। পৃষ্ঠা:
৬১]
-
বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
ধ্রুপদাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর: মা।
-
লয়: মধ্য।