গৌড়সারং
উত্তর ভারতীয়
সঙ্গীত পদ্ধতিতে
কল্যাণ
ঠাটের অন্তর্গত রাগ বিশেষ।
এর প্রকৃতি শান্ত। উভয় মধ্যম ব্যবহৃত হয়। এই বিচারে এই রাগটিকে
কল্যাণ ঠাটের দ্বিতীয় ভাগের অন্তর্ভুক্ত হিসাবে বিবেচিত হয়ে থাকে। গৌড় সারং-এর সাথে
মিল আছে
বৃন্দাবনী সারং-এর।
আরোহণ: স, গ র ম গ প হ্ম ধ প, ন ধ র্স
অবরোহণ : র্স ধ ন প, ধ হ্ম প, গ ম র, প র স
জাতি : সম্পূর্ণ-সম্পূর্ণ।
বাদীস্বর : গান্ধার
সমবাদী স্বর : ধৈবত
অঙ্গ : পূর্বাঙ্গ।
সময়
:
দিবা দ্বিতীয় প্রহর।
পকড় : স, গ র ম গ,
প, র স।
তথ্যসূত্র:
সঙ্গীত পরিচিতি (উত্তরভাগ)। শ্রীনীলরতন বন্দ্যোপাধ্যায়। ৫ই ভাদ্র' '৮০। ২১
আগষ্ট '৭৩
সঙ্গীত শাস্ত্র। তৃতীয় খণ্ড। শ্রীইন্দু ভূষণ রায়।