কল্যাণ
উত্তর ভারতীয় সঙ্গীত শাস্ত্রে বর্ণিত ১০টি ঠাট একটি। এর স্বরগুলো হলো স র গ হ্ম প ধ ন র্স । কড়ি ও তীব্র মধ্যমের ব্যবহারের সূত্রে এই ঠাটের রাগগুলিকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। ভাগগুলো হলো-
১. শুধু তীব্রমধ্যমযুক্ত রাগ : এই রাগগুলোর স্বাভাবিক চলনে শুদ্ধ মধ্যম ব্যবহৃত হয় না। যেমন- ইমন, হিন্দোল।
২. উভয় মধ্যমযুক্ত রাগ : এই রাগগুলোর স্বাভাবিক চলনে উভয় মধ্যম ব্যবহৃত হয় না। যেমন - কেদার, গৌড় সারং, হাম্বীর
৩. দুর্বল মধ্যমযুক্ত রাগ : এই রাগগুলোর স্বাভাবিক চলনে উভয় মধ্যম প্রায় বর্জিত হয়, অর্থাৎ সে কোন মধ্যমের ব্যবহার অতি সামান্য। তবে এই সকল রাগে নিষাদ দুর্বল থাকে।  যেমন- ভূপালী, শুদ্ধকল্যাণ।
এই ঠাটের অন্তর্গত রাগগুলির বর্ণানুক্রমিক তালিকা।
  1. ইমন
  2. ইমন কল্যাণ
  3. কল্যাণ
  4. কামোদ
  5. কেদার
  6. গৌড়সারং
  7. চন্দ্রকান্ত
  8. চাঁদনী কেদার
  9. ছায়ানট
  10. নন্দ
  11. মারুবেহাগ
  12. শুদ্ধ কল্যাণ
  13. হাম্বীর
  14. হিন্দোল
  15. শ্রীহিন্দোল
  16. সামন্ত কল্যাণ

সূত্র :