কোমল আশাবরী
সুরেশচন্দ্র চক্রবর্তী প্রণীত রাগ-রূপায়ণ [প্রথম খণ্ড] নামক গ্রন্থে
এই
ভৈরবী ঠাটের আশাবরী রাগের যে চলন দেখিয়েছেন, তা হলো
প, দ, প, দ ম পদ র্স,
ন দ প, প ণ দ ম প দ, ম
প দ ম প
জ্ঞ, ঋ ঋ স
ঋ ণ্, স ঋ জ্ঞ ঋ, ম প দ প, দ ণ দ প, দ ম
প দ র্স, ণ র্স র্ম র্জ্ঞ, র্জ্ঞ , র্স, ঋ ণ র্স দ, প ণ দ প ম, প দ, ম জ্ঞ, ঋ ম প দ, প ণ দ, ম।
বর্তমানে এই আশাবরীকে
কোমল আশাবরী বলা হয়ে
থাকে।
পরবর্তী সময়ে এই কোমল আশাবরীর আরোহণে শুদ্ধ
ঋষভের প্রচলন হয়। তখন এর আরোহণ ও অবরোহণ ছিল
আরোহণ:
স র, ম, প, দ, র্স
অবরোহণ
: র্স ণ দ, প, ম জ্ঞ, ঋ স
মূলত এই আশাবরী ছিল কোমল আশাবরীর
বিকৃত রূপ।
বর্তমানে এই রাগটি ততটা প্রচলিত নয়। এর প্রকৃতি ক্ষুদ্র।
আরোহণ:
স ঋ, ম, প, দ, র্স জাতি : ঔড়ব-সম্পূর্ণ।
বাদীস্বর
: ধ সময় : দিবা দ্বিতীয় প্রহর। পকড় : সঋমপ, দপ, মজ্ঞঋস |
সূত্র :
উচ্চাঙ্গ
ক্রিয়াত্মক সঙ্গীত। শক্তিপদ ভট্টাচার্য। নাথ ব্রাদার্স। ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭।
মগনগীত ও
তান মঞ্জরী । প্রথম খণ্ড। চিন্ময় লাহিড়ী। ১৪ এপ্রিল, ১৯৮৫।
রাগ বিন্যাস
(প্রথম কলি)। শ্রীশচীন্দ্র নাথ ভট্টাচার্য্য। এস, চন্দ্র এন্ড কোং। শারদীয়া সপ্তমী,
সেপ্টেম্বর ১৯৭৬।
রাগ রূপায়ণ (প্রথম খণ্ড) সুরেশচন্দ্র চক্রবর্তী।
সঙ্গীত শাস্ত্র। তৃতীয় খণ্ড। শ্রীইন্দু ভূষণ রায়।
हिन्दुस्थानी
सङ्गीत
पद्धति
क्रमिक पुस्तक
मालिका
दुसरी पुस्तक।
হিন্দুস্থানী পণ্ডিত
বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখণ্ডে। এপ্রিল ১৯৫৪।