আন্তর্জাতিক ধ্বনিলিপি
: ɔ

ইউনিকোড : u+09A4
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| বর্ণ | বর্ণচিহ্ন | লিখিত প্রতীক | প্রতীক | সঙ্কেতচিহ্ন | যোগাযোগ | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্ত | সত্তা |}
সমার্থকশব্দসমূহ (synonyms):

এই বর্ণের নাম - বাংলা বর্ণমালার সপ্তবিংশ (২৭) বর্ণ, ব্যঞ্জনবর্ণের ষোল সংখ্যক বর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণের পাঁচটি বর্গের চতুর্থ বর্গের শ্রেণী পরিচিতি মূলক নাম : -বর্গ এবং এই বর্গের প্রথম বর্ণ

এর মূল ধ্বনি
ত্ অ-ধ্বনি যুক্ত হওয়ার পর এর চিহ্ন দাঁড়ায় 'ত'।
এটি দন্ত্য (Dental) , অঘোষ, অল্পপ্রাণ ও স্পর্শ বর্ণ
                  শ্রবণ নমুনা

ত-এর লিপি পরিচিতি
অন্যান্য বাংলা লিপির মতই
ব্রাহ্মীলিপি থেকে ত-বর্ণটি উদ্ভূত হয়েছেপ্রাচীন ব্রাহ্মীলিপিতে ত-এর আকার ছিল গ্রিক ল্যাম্‌ডা-র মতোখ্রিষ্টপূর্ব ৩য়- ১ম শতাব্দীর ভিতরে এই লিপির যে পরিবর্তন ঘটেছে, তার নমুনা নিচের ছকে দেওয়া হলো

কুষাণলিপিতে (১০০-৩০০ খ্রিষ্টাব্দ) ত-এর চিহ্ন গৃহীত হয়েছিল ব্রাহ্মীলিপি থেকেই গুপ্তলিপিতে (৪০০-৫০০ খ্রিষ্টাব্দ) এই বর্ণটির ব্যাপক পরিবর্তন ঘটলেও,দুএকটি নমুনা কুষাণলিপির অনুরূপ ছিল নিচের ছকে ব্রাহ্মীলিপি থেকে গুপ্তলিপি (৬০০- পর্যন্ত ত-বর্ণের রূপান্তরের নমুনা দেখানো হলো

কুটিললিপিতে  (খ্রিষ্টীয় ৬ম-৯ম শতাব্দী) থেকে ১০ম-১১শ শতাব্দী পর্যন্ত ত-এর এই রূপটি ছিল অনেকটা গ্রিক ল্যামডা-র মতো তবে এর মাথায় মাত্রার সামান্য আভাষ ছিল এরপর ১৬শ শতাব্দী পর্যন্ত বিভিন্ন পরিবর্তন অব্যাহত ছিল ১৭শ শতাব্দীতে ত-এর বর্তমানরূপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল নিচে কুটিললিপি থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত ত-এর ক্রমবিবর্তনের রূপটি দেখানো হলো


ত প্রত্যয়
সংস্কৃত প্রত্যয়

ত (ক্ত)
ত (তন্)
ত (তপ্)