ত (ক্ত)
সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়। এই প্রত্যয় যুক্ত হওয়ার সময় ক্রিয়ামূলের বানানের পরিবর্তন ঘটায়। যেমন

এই প্রত্যয়জাত যে সকল পদ বাংলাতে ব্যবহৃত হয়, তার তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

Öআন্দোল্ (আন্দোলিত করা) +ত (ক্ত) =আন্দোলিত
Öআন্দোলি (আন্দোলিত করা) +
ত (ক্ত) =আন্দোলিত
ইষ্ (ইচ্ছা করা)+ ত (ক্ত) =ইষ্ট
(গমন করা, পাওয়া) +ত (ক্ত) =ঋণ
কণ্ড্ (তুষহীন করা) + ত (ক্ত)= কণ্ডিত
কুৎস (নিন্দা করা) +ত (ক্ত) =কুৎসিত
ক্ষুদ্ (চূর্ণ করা) +ত (ক্ত)=ক্ষুণ্ণ
ক্ষুধ্ (ক্ষুব্ধ হওয়া) + ত (ক্ত)=ক্ষুধিত
গম্ (গমন করা) + ত (ক্ত)=গত
গুপ্ (রক্ষা করা, গোপন করা) +ত (ক্ত)=গুপ্ত
Öচট্ (ভেদ করা) +ত (ক্ত) =চটিত
চিৎ (বোধ হওয়া) +ত (ক্ত)=চিত্ত
ত্রুট্ (ছিন্ন হওয়া) + ত (ক্ত) =ত্রুটিত
ত্রৈ  (রক্ষা করা) +ত (ক্ত)=ত্রাণ
দী (ক্ষয়) +ত (ক্ত)=দীন
দীপ্ (দীপ্তি) +ত (ক্ত)=দীপ্ত
দৃপ (গর্ব)+ত (ক্ত)=দৃপ্ত
আ-নহ্ (বন্ধন)+ত (ক্ত) =আনদ্ধ
পট্ (আচ্ছাদিত করা) +
ত (ক্ত)= পট্ট
বৃধ (বর্ধিত হওয়া) + ত (ক্ত)=বৃদ্ধ
ব্যধ্ (বিদ্ধ করা) + ত (ক্ত)=বিদ্ধ
Öভিদ্ (ভেদ করা)+ ত (ক্ত) =ভিন্ন
যুধ্  (যুদ্ধ করা) + ত (ক্ত)=যুদ্ধ
রম্ (আসক্তি) +ত (ক্ত)=রত
লী (লীনভাব) +অ (অচ্)=লয়
Öশাস্ (অনুশাসন) +ত (ক্ত)=শাসিত
সি (বন্ধন করা) +ত (ক্ত)=সিত
হা (ত্যাগ করা) +ত (ক্ত) =হীন


সূত্র :