সম্প্রচার কেন্দ্র: কলকাতা বেতার কেন্দ্র।বেতার জগৎ পত্রিকার ১১শ বর্ষ ২য় সংখ্যায় [পৃষ্ঠা: ৬১-৬৪] 'নবরাগ মালিকা' গীতিআলেখ্য হিসেবে প্রকাশিত হয়েছিল।
সম্প্রচারের তারিখ ও সময়: ১৩ জানুয়ারি ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দ (শনিবার ১৯ পৌষ ১৯৪৭) সান্ধ্য অনুষ্ঠান। ৭.২০-৮.০৪ মিনিট।
রচনা ও প্রযোজনা: কাজী নজরুল ইসলাম
বর্ণনা: অনিল দাস
ব্যঞ্জনা: গীতা মিত্র, শৈল দেবী
১. নির্ঝরিণী। প্রথম গান।নব রাগ-মালিক। দ্বিতীয় পর্ব
গান: রুম্ ঝুম্ রুমু ঝুম্ কে বাজায় জল ঝুমঝুমি [তথ্য]
২. বেণুকা। দ্বিতীয় গান।
গান: বেণুকা ও কে বাজায় মহুয়া বনে [তথ্য]
৩. মীণাক্ষী। তৃতীয় গান।
গান: চপল আঁখির ভাষায়, হে মীণাক্ষী [তথ্য]
৪. সন্ধ্যামালতী। চতুর্থ গান।
গান: শোন্ ও সন্ধ্যামালতী [তথ্য]
৫. বনকুন্তলা । পঞ্চম গান।
গান: বন-কুন্তল এলায়ে বন-শবরী ঝুরে [তথ্য]
৬. দোলন-চাঁপা। ষষ্ঠ গান।
গান: দোলন চাঁপা বনে দোলে [তথ্য]
সম্প্রচার কেন্দ্র:: কলকাতা বেতারকেন্দ্র।
সম্প্রচারের তারিখ ও সময়: শনিবার। ১১ মে ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দ। ২৮ বৈশাখ ১৩৪৭)। সন্ধ্যা ৭.০৫-৭.৪৪ মিনিট।
রচনা ও সংগঠনা: কাজী নজরুল ইসলাম।
সঙ্গীত সহযোগ: সুরেন্দ্রলাল দাসের পরিচালনায় যন্ত্রীসঙ্ঘ
বর্ণনা: অনিল দাস
বিভিন্ন অংশে: গীতা মিত্র, শৈলদেবী, সুপ্রভা ঘোষ।
এই সূচীর নিচে লেখা ছিল-'[এই অধিবেশনের সমস্ত রাগই কবি নজরুল ইসলাম কর্ত্তৃক উদ্ভাবিত]'
এই অধিবেশনে মোট ছয়টি গান পরিবেশিত হয়েছিল। এর ভিতরে একটি পূর্বে প্রচারিত ১টি গান ছিল। এই গানটি হলো- বন-কুন্তল এলায়ে বন-শবরী ঝুরে। এই গানটি গেয়েছিলেন সুপ্রভা ঘোষ। অবশিষ্ট ৫টি নতুন গান ছিল নজরুল-সৃষ্ট ৫টি রাগে নিবদ্ধ। এই গানগুলো হলো-
১. দেবযানী : দ্বিতীয় অনুষ্ঠানের প্রথম গান।
গান: দেবযানীর মন প্রথম প্রীতির কলি জাগে [তথ্য]
২. অরুণ-রঞ্জনী: দ্বিতীয় অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় গান।
গান: হাসে আকাশে শুকতারা হাসে [তথ্য]
৩. রূপমঞ্জরী: দ্বিতীয় অনুষ্ঠানের তৃতীয় গান।
গান: পায়েলা বোলে রিনিঝিনি [তথ্য]
৪. রমলা : দ্বিতীয় অনুষ্ঠানের চতুর্থ গান।
গান: ফিরিয়া যদি সে আসে [তথ্য]
৫. শঙ্করী দ্বিতীয় অনুষ্ঠানের পঞ্চম গান।
গান: শঙ্কর অঙ্গলীনা যোগ মায়া [তথ্য]