৫৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১৩২৬ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩২৭ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯১৯- ৬ মে ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দ)
২৮
বৈশাখে রবীন্দ্রনাথ রামানন্দের দুই কন্যা শান্তা ও সীতাকে 'সংযুক্তা দেবী' সম্বোধনে
'প্রবাসীর জন্য প্রান্তরবাসী উপহার' হিসাবে একটি গান পাঠান। গানটি প্রবাসী পত্রিকার
আষাঢ় ১৩২৬ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো
এই বুঝি এল মোর ভোরের তারা
শান্তিনিকেতন পত্রিকার জ্যৈষ্ঠ ১৩২৬ সংখ্যায় ১টি গান প্রকাশিত হয়। এই গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। এই গানটি হলো
মোর বীণা উঠে
কোন সুরে বাজি
শান্তিনিকেতন পত্রিকার আষাঢ় ১৩২৬ সংখ্যায় ১টি গান প্রকাশিত হয়। এই গানটির রচনাকাল
সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। এই গানটি হলো
আমার বেলা যে
যায় সাঁঝ বেলাতে
কালিদাস নাগের ডায়রি থেকে
৩১ জ্যৈষ্ঠের লেখা থেকে জানা যায়, রবীন্দ্রনাথ তাঁকে এই গানটি শুনিয়েছিলেন। গানটি
হলো
আমি জ্বালবো না মোর বাতায়নে
প্রবাসী পত্রিকা আষাঢ় ১৩২৬ সংখ্যায় ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল
সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। এই গানটি হলো
ওই বুঝি কাল
বৈশাখী
শান্তিনিকেতন পত্রিকার
আশ্বিন-কার্তিক ১৩২৬ সংখ্যায় ১টি গান প্রকাশিত হয়। রবীন্দ্রনাথ গানটি আশ্বিন মাসে
রচনা করেন।
আজ সবার রঙে
রঙ মেশাতে হবে
১৩২৬ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে
রবীন্দ্রনাথ ৩টি গান রচনা করেন। গান ৩টি হলো
নাই নাই নাই
যে বাকি
আমার দিন ফুরাল [প্রকৃতি-৩৬] [তথ্য]
এবার রাঙিয়ে
গেল সবার হৃদয়
১৩২৬ বঙ্গাব্দে রবীন্দ্রনাথ রাজা নাটককে অভিনয়যোগ্য করার উদ্যোগ
নেন এবং এই সূত্রে তিনি রচনা করেন অরূপরতন । এই গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছিল
১৩২৬ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। এই গ্রন্থে
রবীন্দ্রনাথ মোট ৮টি নতুন গান যুক্ত করেছিলেন।
এই গানগুলি হলো-
১৩২৬ বঙ্গাব্দে শান্তিনিকেতনে দোল পূর্ণিমায়
একটি গান রচনা করেন। গানটি হলো
আমার অভিমানের বদলে আজ নেব তোমার মালা [পূজা-৬০]
[তথ্য]
চোখ যে ওদের ছুটে চলে গো [বিচিত্র ৭৪]
[তথ্য]
বসন্ত, তোর শেষ ক’রে দে [প্রকৃতি-২১১]
[তথ্য]
আকাশ হতে খসল তারা [প্রকৃতি-১৫৬]
[তথ্য]
আগুনে হল আগুনময় [পূজা-৬১০]
[তথ্য]
অরূপবীণা রূপের আড়ালে লুকিয়ে বাজে [পূজা-৩৪৭]
[তথ্য]
বাহিরে ভুল হানবে যখন অন্তরে ভুল হানবে কি [পূজা-২০০]
[তথ্য]
এখনো গেল না আঁধার [পূজা-১৫১]
[তথ্য]
২২ ফাল্গুন [৫
মার্চ ১৯২০] মাধবী হঠাৎ
কোথা হতে