মিটিল সব ক্ষুধা, তাঁহার প্রেমসুধা, চলো রে ঘরে লয়ে যাই।
সেথা যে কত লোক পেয়েছে কত শোক, তৃষিত আছে কত ভাই ॥
ডাকো রে তাঁর নামে সবারে নিজধামে, সকলে তাঁর গুণ গাই।
দুখি কাতর জনে রেখো রে রেখো মনে, হৃদয়ে সবে দেহো ঠাঁই॥
সতত চাহি তাঁরে ভোলো রে আপনারে, সবারে করো রে আপন।
শান্তি-আহরণে, শান্তি বিতরণে, জীবন করো রে যাপন।
এত যে সুখ আছে কে তাহা শুনিয়াছে! চলো রে সবারে শুনাই।
বলো রে ডেকে বলো ‘পিতার ঘরে চলো, হেথায় শোকতাপ নাই’॥
জগৎ পিতা তুমি বিশ্ববিধাতা [গান-৩] [তথ্য]
[শ্রবণ
নমুনা: গান্ধার শিল্পীগোষ্ঠী
ধারণা করা হয়, এই বালক-বালিকাদের এই গানের দলে রবীন্দ্রনাথও ছিলেন।
এই গানের সুরে সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেছিলেন,
দয়াঘন তোমা-হেন [গান-৩] [তথ্য]
[শ্রবণ নমুনা: মানব বন্দ্যোপাধ্যায়]
উল্লেখ্য এই বোম্বাইয়ের প্রার্থনাসভায় হিন্দিতে এই গানটি পরিবেশিত হতো। হিন্দি
গানটির প্রথম চরণ ছিল দয়াঘন তুঝ বীন কো হিতকারী'। এই সুরের আদলে রবীন্দ্রনাথ রচনা
করেছিলেন—
বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি
[পূজা-১২৬]
[তথ্য]
[
[শ্রবণ
নমুনা]
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
একই সুরের ছায়ায় তিনি ২৪ বৎসরে রচনা
করেছিলেন
'মিটিল
সব ক্ষুধা। [পূজা ও প্রার্থনা-৪১] [তথ্য।