বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
যারে নিজে তুমি ভাসিয়েছিলে দুঃখধারার ভরা স্রোতে
পাঠ ও পাঠভেদ:
যারে নিজে তুমি ভাসিয়েছিলে দুঃখধারার ভরা স্রোতে
তারে ডাক দিলে আজ কোন্ খেয়ালে
আবার তোমার ও পার হতে ॥
শ্রাবণ-রাতে বাদল-ধারে উদাস ক’রে কাঁদাও যারে
আবার তারে ফিরিয়ে আনো ফুল-ফোটানো ফাগুন-রাতে ॥
এ পার হতে ও পার ক’রে বাটে বাটে ঘোরাও মোরে।
কুড়িয়ে আনা, ছড়িয়ে ফেলা, এই কি তোমার একই খেলা—
লাগাও ধাঁধা বারে বারে এই আঁধারের এই আলোতে ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৮ বৈশাখ
১৩২৯ [ ১ মে ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ]
শান্তিনিকেতনে
অবস্থানকালে রবীন্দ্রনাথ এই গানটি রচনা করেছিলেন। গানটি
রচনা
করেছিলেন রবীন্দ্রনাথের ৬০ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সের শেষ প্রান্তে।
[৬০ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
অখণ্ড সংস্করণ,তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা ১৯৬, উপ-বিভাগ: দুঃখ-৫।
রেকর্ডসূত্র: রেকর্ডসূত্র পাওয়া যায় নি।
প্রকাশের
কালানুক্রম:
১৩৩৯ বঙ্গাব্দে গানটি
গীতবিতান
-এর
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
এরপর
১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে
গীতবিতান
-এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত
হয়েছিল (উপবিভাগ:
দুঃখ:
৫)।
১৩৭১ বঙ্গাব্দের
আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ১৯৬ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে
অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের
পৌষ মাসে।
স্বরলিপিকার: শৈলজারঞ্জন মজুমদার
সুর ও তাল:
রাগ : কীর্তন। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৫।
রাগ : বাউল। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩১।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: পা।
লয়: দ্রুত।