বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম: প্রভু,
আজি তোমার দক্ষিণ হাতে রেখো না ঢাকি।
পাঠ ও পাঠভেদ:
প্রভু, আজি তোমার দক্ষিণ হাতে রেখো না ঢাকি।
এসেছি তোমারে, হে নাথ, পরাতে রাখী ॥
যদি বাঁধি তোমার হাতে পড়ব বাঁধা সবার সাথে,
যেখানে যে আছে কেহই রবে না বাকি ॥
আজি যেন ভেদ নাহি রয় আপনা পরে,
তোমায় যেন এক দেখি হে বাহিরে ঘরে।
তোমা সাথে যে বিচ্ছেদে ঘুরে বেড়াই কেঁদে কেঁদে
ক্ষণেকতরে ঘুচাতে তাই তোমারে ডাকি ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 478 [নমুনা]
পাঠভেদ: গানটির পাঠভেদ আছে। স্বরবিতান-৩৭'এর ৯৮ পৃষ্ঠায় গানটির পাঠভেদ দেওয়া আছে। উক্ত পাঠভেদ অনুসারে নিচের পাঠভেদটি তুলে ধরা হলো।
তোমায় যেন এক দেখি হে : গান (১৯০৯)
গীতলিপি ২
আমায় যেন এক
দেখি হে
: গীতবিতান (আশ্বিন
১৩৩৮)
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
দ্বিতীয় সংস্করণ [ইন্ডিয়ান প্রেস ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী হাম্বির, তাল একতাল। পৃষ্ঠা: ৩৬৬-৩৬৭। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস (শ্রাবণ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)।
৪৩ সংখ্যক গান। রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ৩৬।
গীতলিপি দ্বিতীয় ভাগ (৬ আষাঢ় ১৩১৭ বঙ্গাব্দ, ২০ জুন ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ-মুদ্রিত হয়েছিল।
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা: ২৭] [নমুনা]
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি [১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ। ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী (চৈত্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। কীর্তনের সুর-ঠুংরী। পৃষ্ঠা ২০১।
বঙ্গদর্শন (কার্তিক ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। শিরোনাম-রাখী'। পৃষ্ঠা ৩৪০। [নমুনা]
রেকর্ডসূত্র: নাই
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল
বঙ্গদর্শন পত্রিকার '১৩১৬ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়।
এই বছরেই
গান
নামক গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
এরপর গানটি ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
গীতবিতানের
দ্বিতীয় খণ্ড প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে
প্রকাশিত
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে
পূজা
পর্যায়ের
বিশ্ব
উপবিভাগের ৩১
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে
প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ৩৬৪
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর। [গীতলিপি- দ্বিতীয় ভাগ থেকে স্বরবিতান-৩৭ খণ্ডে গৃহীত হয়েছে]
ভীমরাও শাস্ত্রী। সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি
সুর ও তাল:
কীর্তনের সুর। তাল-কাওয়ালি। স্বরবিতান-৩৭
কীর্তনের সুর। তাল-ঠুংরী। তত্ত্ববোধিনী
অঙ্গ: কীর্তন। তাল: কাওয়ালি (৮ মাত্রা) [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১৩ ]
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ: কীর্তনাঙ্গ
গ্রহস্বর: মা।
লয়: মধ্য।