বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: কত অজানারে জানাইলে তুমি,কত ঘরে দিলে ঠাঁই
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ: পূজা ৩৩৬
কত অজানারে জানাইলে তুমি, কত ঘরে দিলে ঠাঁই-
দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু, পরকে করিলে ভাই ॥
পুরানো আবাস ছেড়ে যাই যবে মনে ভেবে মরি কী জনি কী হবে-
নূতনের মাঝে তুমি পুরাতন সে কথা যে ভুলে যাই ॥
জীবনে মরণে নিখিল ভুবনে যখনি যেখানে লবে
চিরজনমের পরিচিত ওহে তুমিই চিনাবে সবে।
তোমারে জানিলে নাহি কেহ পর, নাহি কোনো মানা, নাহি কোনো ভয়-
সবারে মিলায়ে তুমি জাগিতেছ দেখা যেন সদা পাই ॥
-
পাণ্ডুলিপির পাঠ: নাই।
- পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান
GITANJALI (Song offerings)
। নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতাঞ্জলি
(
১৯১২ খ্রিষ্টাব্দ)। ৬৩ সংখ্যক গান।
ইংরেজী
গীতাঞ্জলিতে
রবীন্দ্রনাথ-কৃত অনুবাদ :
Thou hast made me known to friends whom I knew not.
Thou hast given me seats in homes not my own. Thou
hast brought the distant near and made a brother of the stranger.
I am uneasy at heart when I have to leave my accustomed
shelter; I forget that there abides the old in the new, and that there also thou abidest.
Through birth and death, in this world or in others, wherever
thou leadest me it is thou, the same, the one companion of
my endless life who ever linkest my heart with bonds of joy
to the unfamiliar.
When one knows thee, then alien there is none, then no door is shut. Oh, grant
me my prayer that I may never lose the bliss of the
touch of the one in the play of the many.
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন ১৩১৫ বঙ্গাব্দ)। হাম্বীর-তেওরা। পৃষ্ঠা: ১৮০।
[নমুনা
- সঙ্গীত
প্রকাশিকা [ভাদ্র ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। ইন্দিরাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত
হয়েছিল]
-
সুপ্রভাত
(শ্রাবণ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ)। শিরোনাম-তুমি'
।
রেকর্ড সূত্র: নাই
প্রকাশের কালানুক্রম: গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল
সুপ্রভাত
পত্রিকার 'শ্রাবণ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এরপর 'সঙ্গীত প্রকাশিকা'
পত্রিকার 'ভাদ্র ১৩১৫ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় গানটি ইন্দিরাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ
মুদ্রিত প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি '
গান'
নামক গ্রন্থের
প্রথম সংস্করণে
অন্তর্ভুক্ত
হয়ে প্রকাশিত হয়ৈছিল ১৩১৫
বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে। এই বছরের ১১ই
মাঘ [২৪ জানুয়ারি ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ]-এর
৭৯তম মাঘোৎসবের
সন্ধ্যার অধিবেশনে গানটি গীত হয়েছিল। এই সূত্রে
তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩১৫ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় গানটি প্রকাশিত
হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল,
সে গুলো হলো-
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬ বঙ্গাব্দ),
গীতাঞ্জলি
প্রথম সংস্করণ
(১৩১৭ বঙ্গাব্দ),
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ
(১৩১৮ বঙ্গাব্দ),
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থ
অষ্টম খণ্ড
(১৩২৩ বঙ্গাব্দ) ও
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি
(১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)।
এরপর
গানটি ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
গীতবিতানের
দ্বিতীয় খণ্ড প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে
প্রকাশিত
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে
পূজা
পর্যায়ের
বিশ্ব উপবিভাগের ৩৩
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে
প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ৩৬৬ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি থেকে স্বরবিতান-২৬'এর
৬৩-৬৫
পৃষ্ঠায় সুরভেদ
হিসাবে গৃহীত হয়েছিল। স্বরবিতান-২৬
' এ
গৃহীত স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট নয়।
ইন্দিরাদেবী চৗধুরানী।
[ সঙ্গীত প্রকাশিকা]
- ভীমরাও শাস্ত্রী।
[
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি]
- সুর ও তাল:
- রাগ-মিশ্র
হাম্বীর। তাল-রূপকড়া। [স্বরবিতান-২৬-এ
গৃহীত মূল স্বরলিপি]
- রাগ-হাম্বীর। তাল-রূপকড়া। [ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ
]
-
রাগ: হাম্বীর
তাল:
রূপকড়া
[রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬
। পৃষ্ঠা:
৪৩]।
-
রাগ :
হাম্বীর
তল:
রূপকড়া [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য
সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৭৯।
- বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত
-
গ্রহসর: পা ।
-
লয়: মধ্য।