বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম: 
হে সখা, মম 
হৃদয়ে রহো
পাঠ ও পাঠভেদ: 
	
হে সখা, মম 
হৃদয়ে রহো।
				সংসারে সব কাজে 
ধ্যানে জ্ঞানে হৃদয়ে রহো॥
				নাথ,
তুমি এসো ধীরে  সুখ-দুখ-হাসি-নয়ননীরে,
          
		লহো আমার জীবন ঘিরে 
—
সংসারে সব কাজে 
				ধ্যানে জ্ঞানে হৃদয়ে রহো॥
	
	- 
	
	পাণ্ডুলিপির পাঠ: 
- 
	
	পাঠভেদ: 
	 
- 
	
	
	তথ্যানুসন্ধান
		- 
		
		ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩০৭ বঙ্গাব্দের ১১ মাঘ [বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারি ১৯০০]
		একসপ্ততিতম মাঘোৎসবে
		 এই গানটি 
	পরিবেশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, মাঘোৎসবকে সামানে রেখেই রবীন্দ্রনাথ এই গানটি 
	রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ৯ মাস।
 [রবীন্দ্রনাথের 
		৩৯ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
- 
		
		খ. 
		প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			
			গ্রন্থ: 
			
		
- 
কাব্যগ্রন্থ
- 
অষ্টম খণ্ড
(ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩১০ বঙ্গাব্দ)], রাগিণী ছায়ানট -তাল 
			একতালা। 
পৃষ্ঠা ২৯৬। রাগিণী ছায়ানট -তাল 
			একতালা।
[নমুনা]
- 
দশম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩)। রাগিণী ছায়ানট -তাল একতালা। পৃষ্ঠা 
২৬৯।
[নমুনা]
 
 
- 
		গান 
		
		
			- 
			
			
			প্রথম সংস্করণ 
			[সিটি বুক সোসাইটি, 
			১৩১৫ বঙ্গাব্দ।
			
			ব্রহ্মসঙ্গীত।  
			রাগিণী ছায়ানট -তাল 
			একতালা। 
			পৃষ্ঠা: ৩৩৬]
		[নমুনা]
- 
			
			
			দ্বিতীয় সংস্করণ  ইন্ডিয়ান প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ , ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। ব্রহ্মসঙ্গীত।
			রাগিণী ছায়ানট -তাল 
			একতালা। পৃষ্ঠা: ৩৩০। 
	[নমুনা]
	
 
 
				- 			
				
				গীতবিতান
					- 
					
	প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ 
				[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ।
					১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'মোহিত 
				সেন সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থের ৮ম ভাগের 'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা:
২৪৪][নমুনা] 
					
- 
					প্রথম খণ্ড (দ্বিতীয় সংস্করণ)
					মাঘ ১৩৪৮। বিবিধ-৩৯। পৃষ্ঠা: ১৬৬
[নমুনা]
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩), পর্যায়: পূজা ৪১১। উপবিভাগ:  বিবিধ-৩৯। 
					
 
- 
				
				
		
		গীতিচর্চ্চা
		[বিশ্বভারতী, পৌষ
১৩৩২ বঙ্গাব্দ। গান সংখ্যা ৯৮। পৃষ্ঠা: 
				৭৫]
				[নমুনা ]
- 
				
		
				
				
				ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। 
				
				পৃষ্ঠা: ১৫৪]
				
				[নমুনা]
- 
				 	ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)। 
				ছায়ানট-একতালা। 
				কাঙ্গালীচরণ
				সেন-কৃত 
				স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
				
-  
				স্বরবিতান 
				চতুর্থ (৪) 
				খণ্ড (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৪১২),
				গান 
				সংখ্যা: 
				২৩,
				
				পৃষ্ঠা 
				৬১। [নমুনা
	স্বরলিপি] 
	[সুরান্তর]
 
- 
			
			
			পত্রিকা:
			
			
			
			
				- 
				
				
				
				তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮২২ শকাব্দ,
				১৩০৭ 
				বঙ্গাব্দ)। 
				রাগিণী ছায়ানট- তালএকতাল। 
				পৃষ্ঠা: ১৭৮
				[নমুনা]
- 
				
				
				সঙ্গীত-প্রকাশিকা (অগ্রহায়ণ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। 
				
				ছায়ানট-একতাল। 
				পৃষ্ঠা ৭৯-৮০।
 
- 
			
			রেকর্ডসূত্র:
- 
			
			প্রকাশের 
			কালানুক্রম: ১১ 
			মাঘ ১৩০৭ বঙ্গাব্দের 
			[বৃহস্পতিবার, ২৪
			জানুয়ারি 
			১৯০০ তারিখ]
			একসপ্ততিতম মাঘোৎসবে 
			এই গানটি পরিবেশিত হয়েছিল। 
 
 
- 
		
		গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
		
		
			
			- ভাঙা 
			গান: এটি 
			একটি ভাঙা গান 
			। 
 মূলগান :       এ সখি কৈসে কঁরু।
 রবীন্দ্রসঙ্গীতের 
			ত্রিবেণীসঙ্গম/ইন্দিরাদেবী
- 
			
			স্বরলিপি:
			
		
			
- 
			
			
			স্বরলিপিকার:
			
			
			কাঙ্গালীচরণ সন-কৃত 
			স্বরলিপিটি ব্রহ্মসঙ্গীত-স্বরলিপি ২য় ভাগ-এ প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর 
			স্বরবিতান ৪র্থ খণ্ডের প্রথম সংস্করণে (চৈত্র ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ) এই 
			স্বরলিপিটি গৃহীত হয়। স্বরবিতান ৪র্থ খণ্ডের পরবর্তী সংস্করণে গানটির 
			এই স্বরলিপিটি নির্বাসিত হয়ে সুরভেদ/ছন্দোভেদ পত্রে স্থান লাভ করেছে। 
			স্বরবিতান-৪-এ গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট নয়।           
 [কাঙ্গালীচরণ 
			সেন-কৃত স্বরলিপির তালিকা]
- 
			
			সুর
			 
			ও 
			তাল:
				- 
				
				
				
				স্বরবিতান 
				চতুর্থ (৪)
				খণ্ডে
				(বিশ্বভারতী, মাঘ ১৪১২) 
				গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি 
				৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' 
				তালে নিবদ্ধ। 
- 
				
				
				রাগ: 
				ছায়ানট।
				তাল: একতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: 
				রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],
								পৃষ্ঠা: ৮৫।
- 
				
				
				রাগ: 
				ছায়ানট।
				তাল: একতাল। [রাগরাগিণীর 
				এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ 
				রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], 
				পৃষ্ঠা: ১৪৮।
 
- 
			
			বিষয়াঙ্গ: 
			ব্রহ্মসঙ্গীত।
			
- 
			
			সুরাঙ্গ:
			খেয়ালাঙ্গ।
- 
			
			
			গ্রহস্বর: 
			গা।
			
- 
			
			
			লয়: 
			মধ্য।