বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
সত্য মঙ্গল
প্রেমময় তুমি,
ধ্রুবজ্যোতি তুমি অন্ধকারে।
সত্য মঙ্গল
প্রেমময় তুমি,
ধ্রুবজ্যোতি তুমি অন্ধকারে।
তুমি সদা যার
হৃদে বিরাজ দুখজ্বালা সেই পাশরে-
সব দুখজ্বালা সেই পাশরে
॥
তোমার জ্ঞানে
তোমার ধ্যানে তব নামে কত মাধুরী
যেই
ভকত সেই জানে,
তুমি জানাও যারে
সেই জানে।
ওহে,
তুমি জানাও যারে সেই জানে
॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায়
নি।
- পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান
-
ক.
রচনাকাল ও স্থান: গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
১১ মাঘ ১২৯৩ বঙ্গাব্দ শনিবার ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে
সপ্তপঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ এই গানটিসহ ২৬টি
নতুন গান পরিবেশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, রবীন্দ্রনাথ এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে
এই গানগুলো রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৫ বৎসর ৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৫ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
- কাব্যগ্রন্থ
-
অষ্টম খণ্ড
[মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ। রাগিণী ইমন কল্যাণ-তাল তেওরা।
পৃষ্ঠা: ২৫৫]
[নমুনা]
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩ বঙ্গাব্দ। ধর্ম্মসঙ্গীত। পৃষ্ঠা: ২০৯।
[নমুনা]
-
কাব্যগ্রন্থাবলী
[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী ইমন কল্যাণ-তাল
তেওরা।
পৃষ্ঠা: ৪৬৩]
[নমুনা]
- গান
-
প্রথম সংস্করণ
[সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী ইমন
কল্যাণ-তাল তেওরা। পৃষ্ঠা: ৩০১]
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
[ইন্ডিয়ান প্রেস। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত।
ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী ইমন কল্যাণ-তাল
তেওরা। পৃষ্ঠা: ৩০৮।
[নমুনা]
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
[আদি
ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র। ১৩০০ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান ৩৮৪। রাগিণী
ইমন কল্যাণ-তাল তেওরা] পৃষ্ঠা: ৩৭৯। [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
- গীতবিতান
- ধর্ম্মসঙ্গীত
[ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। গান। পৃষ্ঠা: ১৪৭।
[নমুনা]
-
ব্রহ্মসঙ্গীত
স্বরলিপি তৃতীয় ভাগ
(মকর সংক্রান্তি ১৩১৩ বঙ্গাব্দ)। ইমন কল্যাণ তেওড়া। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত
হয়েছিল।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা: ৩৮৫। ইমন কল্যাণ তেওড়া। পৃষ্ঠা: ১০৪৬-৪৭
[নমুনা
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
স্বরবিতান
ত্রয়োবিংশ (২৩) খণ্ডের ২০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৫৬-৫৭।
[নমুনা]
- পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন
১৮০৮ শকাব্দ. ১২৯৩ বঙ্গাব্দ)। ইমন কল্যাণ-তেওরা। পৃষ্ঠা: ২১৮।
[নমুনা]
- প্রকাশের কালানুক্রম: ১১ মাঘ ১২৯৩ বঙ্গাব্দ শনিবার ২৩
জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে
সপ্তপঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসব উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রাতঃকালীন
অধিবেশনে গানটি প্রথম পরিবেশিত হয়েছিল।
- গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
- ভাঙা গান:
এটি একটি ভাঙা
গান। মূল গান-
ইমন কল্যাণ ।
তেওরা (মধ্যগতি)
দুষ্ট দুর্জন দূর করো
দেবী,
করো কৃপা শিউ শংকরী মা,
হর
আলাপরদার বিরাজে,
মন মানে ফল পাঁবেরি
এরি মন মানে ফল পাঁবেরি
॥
আগমেঁ ধাওমেঁ পিছেমেঁ ধাওমেঁ,
আর ধাওমেঁ গুজবাটেরি
;
ধেনু বকত তীর ধাওমেঁ,
শরণাগত প্রতিপালরি,
এরি শরণাগত প্রতিপালরি
॥
-তানসেন।
গীতসূত্রসার
দ্রষ্টব্য রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা,
৩য় খণ্ড/শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ৬৩-৬৪।
দ্রষ্টব্য রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম/ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। গান সংখ্যা-১৯০।
- স্বরলিপিকার:
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি
ব্রহ্মসঙ্গীত-স্বরলিপি ২য় ভাগ থেকে স্বরবিতান-২৩-এর ৮২ পৃষ্ঠায়
সুরভেদ হিসাবে গৃহীত হয়েছে। মূল স্বরলিপিটি কার তা জানা যায় না।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ-ইমন কল্যাণ।
তাল-তেওরা। [স্বরলিপি-২৩,
তত্ত্ববোধিনী]
-
রাগ :
ইমন কল্যাণ।
তাল : তেওরা।[রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],
পৃষ্ঠা: ৮০।
-
রাগ:
ইমনকল্যাণ।
তাল: তেওরা।
[রাগরাগিণীর এলাকায়
রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি,
জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪০।
-
বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
ধ্রুপদাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর: না।
-
লয়: মধ্য।