বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
শ্রান্ত কেন ওহে পান্থ
পাঠ ও পাঠভেদ:
শ্রান্ত কেন ওহে পান্থ,
পথপ্রান্তে বসে এ কী খেলা !
আজি
বহে অমৃতসমীরণ,
চলো চলো এইবেলা
॥
তাঁর দ্বারে
হেরো ত্রিভুবন দাঁড়ায়ে,
সেথা
অনন্ত উৎসব জাগে,
সকল শোভা গন্ধ
সঙ্গীত
আনন্দের
মেলা ॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় নি।
- পাঠভেদ:
-
তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
১২৯৪ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘ [২৪ জানুয়ারি ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দ] আদি ব্রাহ্মসমাজের
অষ্টপঞ্চাশতৎ সাম্বৎসরিক মাঘোৎসব
উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উক্ত
উৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ মোট ১৭টি গান রচনা
করেছিলেন।
এর ভিতরে এই গানটি ছিল সান্ধ্যকালীন
অধিবেশনের ৯টি গানের প্রথম গান।
এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৬ বৎসর ৮-৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৬ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
- কাব্যগ্রন্থ।
-
অষ্টম খণ্ড
[মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ। রাগিণী পূরবী-তাল কাওয়ালি।
পৃষ্ঠা: ২৫০]
[নমুনা]
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩ বঙ্গাব্দ। ধর্ম্মসঙ্গীত। পৃষ্ঠা: ৩০৪।
[নমুনা]
-
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী পূরবী-তাল কাওয়ালি।
পৃষ্ঠা: ৪৬৪][নমুনা]
-
গান
-
প্রথম সংস্করণ
[সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী
পূরবী-তাল কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ২৯৭-২৯৮]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
- ইন্ডিয়ান
প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী পূরবী-তাল কাওয়ালি।
পৃষ্ঠা: ৩০৬। [নমুনা]
-
গীতবিতান
-
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। গান। পৃষ্ঠা: ১৮৮।
[নমুনা]
-
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি
প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)।
পূরবী-কাওয়ালি।
কাঙ্গালীচরণ
সেন-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা: ৪০১। রাগিণী পূরবী-তাল কাওয়ালি পৃষ্ঠা:
১০৪৯
-
স্বরবিতান চতুর্থ
(৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) ২০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫৪-৫৫।
[নমুনা]
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮০৫ শকাব্দ ১২৯৪ বঙ্গাব্দ)। পূরবী-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা ২০৬
[নমুনা]
-
প্রকাশের কালানুক্রম: ১১ মাঘ ১২৯৪ বঙ্গাব্দের
অষ্টপঞ্চাশতম মাঘোৎসবে
গানটি গীত হয়েছিল।
- গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
- ভাঙা গান:
ইন্দিরাদেবী এ গানটিকে ভাঙা গান
হিসাবে তাঁর 'রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম'
গ্রন্থে তালিকাভুক্ত করেছেন।
মূল গানটির
সন্ধান এখনো মেলেনি। রাগ ও তালের নাম আছে পূরবী। ত্রিতাল। দ্র:
রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম/ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। গান সংখ্যা ১৮৩।
- স্বরলিপিকার:
ব্রহ্মসঙ্গীত-স্বরলিপি ১ম ভাগ
(মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ) থেকে- স্বরবিতান-৪ (চৈত্র ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ)-এ কাঙ্গালীচরণ
সেন-কৃত স্বরলিপিটি গৃহীত হয়েছিল। স্বরবিতান-৪'এর
পরবর্তী সংস্করণে উক্ত স্বরলিপিটি থেকে
গেলেও তাল পরিচয় ভিন্নতর হয়ে গেছে। বর্তমানে
স্বরবিতান-৪-এর ১২৮ পৃষ্ঠায় উক্ত তাল পরিচয় পাওয়া যায়।
[কাঙ্গালীচরণ
সেন-কৃত স্বরলিপির তালিকা]
- সুর ও তাল:
-
স্বরবিতান চতুর্থ
। (মাঘ ১৪১২) খণ্ডে গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের নাম হিসেবে পূরবী ও ত্রিতাল -এর উল্লেখ পাওয়া যায়।
-
রাগ-পূরবী।
তাল-কাওয়ালি। [ব্রহ্মসঙ্গীত-স্বরলিপি ১ম ভাগ,
তত্ত্ববোধিনী]
-
রাগ- মিশ্র পূরবী। তাল-
ত্রিতাল। [রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৯।
-
রাগ- পূরবী। তাল-
ত্রিতাল। [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ
রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১],
পৃষ্ঠা:
১৩৭।
-
বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
খেয়ালাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর: না।
-
লয়: মধ্য।