জলধর কেদার
উত্তর ভারতীয়
সঙ্গীত পদ্ধতিতে
বিলাবল ঠাটের রাগ বিশেষ।
এই রাগে
দুর্গা
ও
ছায়ানট
রাগের প্রভাব
লক্ষ্য করা যায়। তবে এতে
কেদার
রাগের রূপটি বজায়
থাকে। এই রাগে মরধ্স
দুর্গার
রূপ প্রকাশ পায়, সধ্প্, রগমপ ব্যবহার করলে
ছায়ানট-এর
ভাব আসে। আর সর সম -প্রয়োগে কেদারের ভাব আসে।
আরোহণ: স র স ম, মপ, পধ র্স
অবরোহণ : র্স ধপম, পমরস
জাতি : ঔড়ব-ঔড়ব (গান্ধার ও নিষাদ বর্জিত)।
বাদীস্বর : মধ্যম
সমবাদী স্বর : ষড়্জ
অঙ্গ : পূর্বাঙ্গ।
সময়
:
রাত্রি দ্বিতীয় প্রহর।
পকড় : মপ, ধপম, রস,
ম।
তথ্যসূত্র:
উচ্চাঙ্গ ক্রিয়াত্মক সঙ্গীত। শক্তিপদ ভট্টাচার্য। ১৫ এপ্রিল ১৯৮৩।