মালীগৌরা
উত্তর ভারতীয় সঙ্গীত পদ্ধতিতে
মারবা
ঠাটের অন্তর্গত রাগ বিশেষ।
এই রাগে
পুরিয়া এবং
শ্রী
রাগের মিশ্রণ লক্ষ্য করা
যায়। অনেকের মতে পুরিয়া
রাগে পঞ্চম ব্যবহার করলে মালীগৌরা রাগের সৃষ্টি হয়। এই রাগে বাদীস্বর
হিসেবে গান্ধার মানা হয়। কিন্তু ভাতখণ্ডেজি তাঁর ক্রমিক পুস্তক মালিকায়
বাদী স্বর হিসেব ঋ উল্লেখ করেছেন। মন্দ্র ও মধ্য সপ্তকে এই রাগের বিস্তার
বেশি। শুদ্ধ ধৈবত ব্যবহারের ফলে
শ্রী
রাগের রূপ ফুটে উঠে। আবার কোমল ধৈবত ব্যবহরের ফলে
পুরিয়া প্রাধান্য
পায়।
আরোহণ: ন্ঋগ, হ্মপ, হ্মদপ হ্মদর্স অবরোহণ : র্সনধ, ন, নধ, প, হ্মধহ্মগ, ঋস।
জাতি
: সম্পূর্ণ-সম্পূর্ণ। |
তথ্যসূত্র:
উচ্চাঙ্গ
ক্রিয়াত্মক সঙ্গীত। শক্তিপদ ভট্টাচার্য। ১৫ এপ্রিল ১৯৮৩।