মীণাক্ষী
নজরুলসৃষ্ট রাগ। মৎসের ন্যায় গতি বক্র ও প্রকৃতি হওয়ায় 'মীণাক্ষী' নামকরণ করা হয়েছিল। বেতার জগৎ-এ কবির লেখা থেকে জানা যায়, রাগটি নীলাম্বরী, কাফি এবং হংসকিঙ্কিনী রাগের আভাষ পাওয়া যায়। এই রাগ চঞ্চল প্রকৃতির। বর্জিতস্বর: আরোহণে ' ণ '। এর প্রকৃতি চঞ্চল।

আরোহণ: ণ্‌, ধ্ স ণ্ র, গ ম প, গ ম প ধ র্স 
অবরোহণ: র্স ণ ধ ম, প, প দ প, ম জ্ঞ র, গ স।
ঠাট: কাফী।
জাতি: ষাড়ব-সম্পূর্ণ।
বাদীস্বর: ঋষভ
সমবাদী স্বর: পঞ্চম
অঙ্গ: পূর্বাঙ্গ প্রধান।
সময়: রাত্রি দ্বিতীয় প্রহর
সম প্রকৃতির রাগ: পাহাড়ী (খাম্বাজ ঠাটের), তিলককামোদ।
পকড় : ণ্, ধ্ স ণ্ র, গ ম প, ম জ্ঞ র, গ স।

এই রগে নিবদ্ধ নজরুলসঙ্গীত

            চঞ্চল আঁখির ভাষায়, হে মীণাক্ষী [গান-১৩৮৪]