টাংস্টেন
বানান বিশ্লেষণ: ট্+আ++্+ট্+ +্+অ
উচ্চারণ:
ʈaŋ.sʈen (টাংস্টেন্)
শব্দ-উৎস: সুইডিশ শব্দ
Tung (heavy)+sten (ston)> ইংরেজি tungsten> বাংলা টাংস্টেন।
পদ: বিশেষ্য

প্রতীক W
পারমাণবিক ওজন ১৮৩.৮৪
পারমণবিক সংখ্যা ৭৪
ইলেক্ট্রোন সংখ্যা ৭৪
প্রোটোন ৭৪
ইলেক্টোন কক্ষ: ২ ৮ ১৮ ৩২ ১২ ২
ইলেক্ট্রোন শক্তিবিন্যাস :
4f14 5d46s2
গলনাঙ্ক :  ৩৪২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
স্ফুটনাঙ্ক : ৫৫৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আপেক্ষিক গুরুত্ব: ১৯.৩ গ্রাম/ঘন সেমি

একটি রুপালী সাদা বর্ণের ধাতব
অবস্থান্তর ধাতু এবং মৌলিক পদার্থ। ১৭৭৯ খ্রিষ্টাব্দে আইরিশ বিজ্ঞানী Peter Woulfe, উলফ্রামাইট (ম্যাঙ্গানেজ টাংস্টেন আকরিক) বিশ্লেষণ করে এই মৌলিক পদার্থটি আবিষ্কার  করেছিলেন। ১৭৮১ খ্রিষ্টাব্দে Carl W. Scheele সুইডেনে tungstic oxide (WO3) হিসেবে পৃথক করতে সমর্থ হন।

এর প্রধান আকরিক দুইটি-- উলফ্রামাইট ও শিলাইট। বিদ্যুৎ-বাতির ফিলামেন্ট, এক্স-রে টিউবের টার্গেট ও ফিলামেন্ট ও টিআইজি ওয়েল্ডিং-এর ইলেকট্রোড হিসেবে টাংস্টেন-জাত সঙ্করের বহুল প্রচলন রয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রের ছেদন-ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্যও টাংস্টেন ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন টাংস্টেন যৌগ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় প্রভাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।