এই অনুষ্ঠানের প্রযোজক ছিলেন বাসন্তীবিদ্যাবিথীর কর্ণধর মনোরঞ্জন সেন। মনোরঞ্জন সেন তাঁর স্মতিচারণায় এ বিষয়ে উল্লেখ করেছেন- 'আমার বাসন্তী বিদ্যাবীথির অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি (নজরুল) কলকাতা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে আমার প্রচেষ্টায় জড়িত হন।'হিন্দু মহাদেবী আদ্যাশক্তির বিভিন্ন কালে বিভিন্ন রূপের যে মহনীয় বিকাশ- সেই শ্রীশ্রী মহাকালীর প্রকট কালের ভাব-সঙ্গীত এই 'দেবীস্তুতি'। কবি কাজী নজরুল ইসলাম এই সঙ্গীতগুলো রচনা করেছেন। শাস্ত্রের উক্তিতে জগন্মাতার যে রূপ বর্ণিত হয়েছে- সেই রূপ অভিনব ভাবে জাগ্রত হয়েছে কবির ধ্যানলোকে। বাসন্তী বিদ্যাবীথির ছাত্রীরা এই দেবীস্তূতি গানগুলো গাইবেন এবং গানগুলির ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করবেন স্বয়ং কবি নজরুল ইসলাম। দেবীস্তুতি অনুষ্ঠানের অধিবেশন হবে ২৭শে জানুয়ারী সন্ধ্যা ৪-৪৫ মিনিটে।
দেবীস্তূতি গীতি-আলেখ্যে নজরুলের রচিত মোট ১১টি গান প্রচারিত হয়েছিল। নিচে এই গীতি-আলেখ্যের গানের তালিকা তুলে ধরা হলো-
[সূত্র: নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা। আষাঢ় ১৪২৫/জুন ২০১৮]
- ও মা দনুজ-দলনী (হ্রীঙ্কার রূপিনী মহালক্ষ্মী) [তথ্য]
- ঘর ছাড়াকে বাঁধতে এলি কে মা [তথ্য]
- জয় মহাকালী,জয় মধু-কৈটভ [তথ্য]
- জয় রক্তম্বরা রক্তবর্ণা জয় মা [তথ্য]
- নিপীড়িতা পৃথিবী ডাকে [তথ্য]
- নীলবর্ণা নীলোৎপল-নয়না [তথ্য]
- প্রণমামী শ্রীদুর্গে নারায়ণী [তথ্য [পূর্বে প্রকাশিত]
- মহাবিদ্যা আদ্যাশক্তি পরমেশ্বরী [তথ্য]
- মাগো কে তুই,কার নন্দিনী [তথ্য]
- মায়ের আমার রূপ দেখে যা [তথ্য]
- সতী মা কি এলি ফিরে [তথ্য]