বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
শিরোনাম:  দেবতা জেনে দূরে 
রই দাঁড়ায়ে 
পাঠ ও পাঠভেদ:
 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক 
	১৪১২)-এর পাঠ: পূজা ১৫৬
	
		
দেবতা জেনে দূরে 
রই দাঁড়ায়ে,
আপন জেনে আদর 
করি নে।
পিতা ব’লে 
প্রণাম করি পায়ে,
বন্ধু ব'লে 
দু হাত ধরি নে 
॥
আপনি তুমি অতি 
সহজ প্রেমে
আমার হয়ে যেথায় 
এলে নেমে
সেথায় সুখে 
বুকের মধ্যে ধ’রে 
সঙ্গী 
ব'লে 
তোমায় বরি নে 
॥
ভাই তুমি যে 
ভাইয়ের মাঝে,
প্রভু,
তাদের পানে তাকাই না যে তবু—
ভাইয়ের সাথে ভাগ 
ক'রে 
মোর ধন তোমার মুঠা কেন ভরি নে।
ছুটে এসে সবার 
সুখে দুখে
দাঁড়াই নে তো 
তোমারি সম্মুখে,
সঁপিয়ে প্রাণ 
ক্লান্তিবিহীন কাজে প্রাণসাগরে ঝাঁপিয়ে পড়ি নে 
॥
		
	
RBVBMS 357]
	[নমুনা]
	
	
	
		
	
	[RBVBMS 
	478] 
	[নমুনা]
	
	
	
	
	পাঠভেদ: পাঠভেদ 
আছে। 
স্বরবিতান-৩৭-এর পাঠভেদ 
আছে।
                
আমার 
হয়ে যেথায় এলে নেমে    : গীতলিপি ৫
                
আমার 
হয়ে এলে যেথায় নেমে    : গীতবিতান (আশ্বিন 
১৩৩৮)
	 তথ্যানুসন্ধান 
	
	
		- ক. রচনাকাল ও স্থান: রবীন্দ্রনাথের 
  [
RBVBMS 
		357] 
		-তে লিখিত এই গানটির নিচের তারিখ উল্লেখ আছে. '৫ই 
		আষাঢ় 
১৩১৭'।
		উল্লেখ্য, ১৩১৭ বঙ্গাব্দের 
২৮শে জ্যৈষ্ঠ রবীন্দ্রনাথ কলকাতা থেকে শান্তিনিকেতনে আসেন। 
		পরবর্তী
১৯শে আষাঢ় পর্যন্ত তিনিএই 
		গানটি-সহ মোট ১১টি গান রচনা 
করেন। এর ভিতরে এই গানটি রচনা করেছিলেন ৫ই আষাঢ়  
		 
		[রবিবার, ১৯ জুন ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দ ] 
 
		। এই সময় 
		রবীন্দ্রনাথের 
		বয়স ছিল ৪৯ বৎসর ২ মাস।
		
 [৪৯ 
		বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা] 
		
 খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি: 
		 
		Gitanjali (Song 
offerings) 
					নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত 
গীতাঞ্জলি (১৯১২  খ্রিষ্টাব্দ)। ৭৭ সংখ্যক গান।  
					
I know thee as my God and stand apart- I do not know thee
					as come closer. I know thee as my father and bow before thy
					feet- I do not grasp thy hand as my friend's.
					
I stand not where thou comest down and ownest thyself as mine, there to clasp 
thee to my heart and take thee as my comrade.
Thou art the Brother amongst my brothers, but I heed them not, I
					divide not my earnings with them, thus sharing my all with thee.
					
In pleasure and in pain I stand not by the side of men, and thus stand by thee, 
I shrink to give up my life, and thus do not plunge 
into the great waters of life.
				
				
				
				  
				
				ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। গান।
				 পৃষ্ঠা: 
				২৪-২৫ ]
				  
				[নমুনা:
				প্রথমাংশ,
				শেষাংশ]
				
				
				
				সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি[১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ]। 
ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
				 
				
				স্বরবিতান সপ্তত্রিংশ খণ্ড (৩৭) খণ্ডের ২২ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৬৩-৬৬।
				 
	 [নমুনা]
	 
			
			পরিবেশনা: ১৩১৭ বঙ্গাব্দ ১১ মাঘ [বুধবার, ২৫ জানুয়ারি ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ]-এ অশীতিতম (৮১) সাংবৎসরিক মাঘোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এই মাঘোৎসব উপলক্ষে ২২টি গান পরিবেশিত হয়েছিল।
			রেকর্ড সূ্ত্র :
			
পাওয়া যায় নি।
			
			প্রকাশের কালানুক্রম: ১৩১৭ বঙ্গাব্দের প্রকাশিত গীতাঞ্জলির গানটি প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
			১৩১৭ বঙ্গাব্দের প্রকাশিত গীতাঞ্জলির গানটি প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ১৩১৭ বঙ্গাব্দ ১১ মাঘ [বুধবার, ২৫ জানুয়ারি ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ]-এ অশীতিতম (৮১) সাংবৎসরিক মাঘোৎসবে গানটি পরিবেশিত হয়েছিল।
			
			এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল, সেগুলো হলো- ধর্ম্মসঙ্গীত (১৩২১),   কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড (১৩২৩) গীতলেখা  পঞ্চম ভাগ (১৩২৯) ও সঙ্গীত গীতাঞ্জলি (১৩৩৪)
			 ।
			
 এ সকল গ্রন্থাদির পরে, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত গীতবিতান -এর প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ  -এ  গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা, পর্যায়ের বিরহ উপবিভাগের ২৯ সংখ্যক গান হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের পূজা পর্যায়ের ১৫৬ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে। 
			
			
			
			
			
			
			 গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: