পাঠ ও পাঠভেদ:
অগ্নিবীণা বাজাও তুমি কেমন ক’রে!
আকাশ কাঁপে তারার আলোর গানের ঘোরে ॥
তেমনি ক’রে আপন হাতে ছুঁলে আমার বেদনাতে,
নূতন সৃষ্টি জাগল বুঝি জীবন-’পরে ॥
বাজে ব’লেই বাজাও তুমি সেই গরবে,
ওগো প্রভু, আমার প্রাণে সকল সবে।
বিষম তোমার বহ্নিঘাতে বারে বারে আমার রাতে
জ্বালিয়ে দিলে নূতন তারা ব্যথায় ভ’রে ॥
পাণ্ডুলিপি:
পাঠভেদ:
রেকর্ডসূ্ত্র
: পাওয়া যায় নি।
প্রকাশের কালানুক্রম:
১৩২১ বঙ্গাব্দের প্রকাশিত
গীতালি
র গানটি প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি
অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
প্রবাসী
'অগ্রহায়ণ ১৩২১ বঙ্গাব্দ' সংখ্যা,
তত্ত্ববোধিনী 'ফাল্গুন ১৩২২ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যা ও
কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ড
(১৩২৩)।
উল্লেখ্য,
১৩২২ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘ [সোমবার ২৫
জানুয়ারি]
মাঘোৎসব
৮৬তম মাঘোৎসব গানটি পরিবেশিত হয়েছিল।
স্বরলিপিকার:
অনাদিকুমার দস্তিদার।
পাণ্ডুলিপি থেকে
স্বরবিতান চতুশ্চত্বারিংশ
(৪৪) খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৩)
গানটির স্বরলিপি গৃহীত
হয়েছে।]
[স্বরলিপি]
[অনাদিকুমার
দস্তিদার-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চতুশ্চত্বারিংশ
(৪৪) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩)
গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ
নেই।
উক্ত স্বরলিপিটি ৩।২।২
মাত্রা ছন্দে
তেওরা তালে নিবদ্ধ।
[তেওরা
তালে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
রাগ ও তাল:
গ্রহস্বর: সা।
লয়-দ্রুত।