বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম:
ওঠো ওঠো রে- বিফলে প্রভাত বহে
যায় যে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান অখণ্ড ( বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২ )-এর
পূজা
পর্যায়ের ২৮৯ সংখ্যক গান। উপবিভাগ
জাগরণ
২৬,
ওঠো ওঠো রে— বিফলে প্রভাত বহে যায় যে।
মেলো আঁখি,
জাগো জাগো,
থেকো না রে অচেতন
॥
সকলেই তাঁর কাজে
ধাইল জগতমাঝে,
জাগিল
প্রভাতবায়ু,
ভানু ধাইল আকাশপথে
॥
একে একে নাম ধরে ডাকিছেন বুঝি প্রভু—
একে একে ফুলগুলি
তাই
ফুটিয়া উঠিছে বনে।
শুন সে আহ্বানবাণী, চাহো সেই মুখপানে—
তাঁহার আশিস লয়ে
চলো রে যাই সবে তাঁর কাজে
॥
- তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনার সুনির্দিষ্ট স্থান ও তারিখ
জানা যায় না।
১২৯১ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে
তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় এই গানটি-সহ মোট ১০টি
গান প্রকাশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, এই গানটি পত্রিকা প্রকাশের কিছু আগে
অর্থাৎ কার্তিক মাসে রচিত হয়েছিল। এই সময়- রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল- ২৩ বৎসর
৬ মাস ।
[রবীন্দ্রনাথের ২৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
অষ্টম খণ্ড[মজুমদার
লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ। রাগিণী বিভাস- তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা:
১৯৬] [নমুনা]
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ, ১৯১৬
খ্রিষ্টাব্দ,
ধর্ম্মসঙ্গীত। পৃষ্ঠা: ২৭৮]
[নমুনা]
-
কাব্যগ্রন্থাবলী
[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩।
ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী
বিভাস- তাল
চৌতাল।
পৃষ্ঠা: ৪৫০]
[নমুনা]
- গান
-
প্রথম সংস্করণ
[সিটি বুক সোসাইটি,
১৩১৫ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী বিভাস- তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ২৪৭]
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
[ইন্ডিয়ান
প্রেস ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী
বিভাস- তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ২৫২]
[নমুনা]
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা [আদি-ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০
বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান ২৯৩। রাগিণী বিভাস- তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা ২৯৪-২৯৫]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮, কাব্য-গ্রন্থাবলী (১৩০৩
বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা:
১৩২-১৩৩] [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
প্রথম খণ্ড,
দ্বিতীয় সংস্করণ [বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮, পর্যায়:
পূজা, উপবিভাগ:
জাগরণ
২৬, পৃষ্ঠা: ১১৮] [নমুনা]
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
( বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২ ), পর্যায়:
পূজা: ২৮৯,
উপবিভাগ:
জাগরণ-২
৬।
গীতিচর্চ্চা
[বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। গান সংখ্যা ৪০। পৃষ্ঠা ২৭] [নমুনা]
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা: ১৬৩-১৬৪]
[নমুনা
প্রথমাংশ
শেষাংশ]
রবিচ্ছায়া
(সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২ বঙ্গাব্দ)। ব্রহ্মসঙ্গীত ১৩৩। রাগিণী বিভাস-
তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ১১২-১১৩।
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী বিভাস-
তাল চৌতাল। গান সংখ্যা ২৯৩। পৃষ্ঠা: ১০২৯
[নমুনা]
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি পঞ্চম ভাগ (৯ বৈশাখ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)
বিভাস-চৌতাল। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত
হয়েছিল।
স্বরবিতান চতুর্বিংশ (২৪) খণ্ডের নবম গান। পৃষ্ঠা ২৯-৩০।
[নমুনা]
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (অগ্রহায়ণ ১৮০৬ শকাব্দ, ১২৯১ বঙ্গাব্দ)।
রাগিণী-বিভাস, তাল-চৌতাল। পৃষ্ঠা: ১৪৩।
[নমুনা]
প্রকাশের কালানুক্রম: ১২৯১ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে
তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় এই গানটি প্রকাশিত
হয়েছিল।
এরপর
যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
রবিচ্ছায়া
(১২৯২
বঙ্গাব্দ),
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
(১৩০০
বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড
(১৩১০ বঙ্গাব্দ),
গান প্রথম সংস্করণ
(১৩১৫ বঙ্গাব্দ),
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি পঞ্চম ভাগ '১৩১৬ বঙ্গাব্দ'
ও গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬
বঙ্গাব্দ)
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থ
দশম খণ্ড
(১৩২৩ বঙ্গাব্দ) ও
গীতিচর্চ্চা
(১৩৩২
বঙ্গাব্দ)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'কাব্যগ্রন্থাবলী'-
ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল।
এরপর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে।
এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের
জাগরণ
উপবিভাগের ২৬ সংখ্যক গান হিসেবে। ১৩৭১
বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ২৮৯ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত
হয়েছিল।
গানটি
একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত
হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপি: স্বরবিতান-২৪-এর ৭২ পৃষ্ঠায়
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটির অংশবিশেষ সুরভেদ হিসাবে মুদ্রিত আছে। উক্ত স্বরবিতানে
গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট নয়।
-
পর্যায়:
-
বিষয়াঙ্গ:
পূজা
(জাগরণ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
-
ধ্রুপদাঙ্গ।
- ইন্দিরাদেবী তাঁর রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণী সংগম' (পৃষ্ঠা ২৩)
গ্রন্থে, অনুমান করেছেন-এটি একটি ভাঙাগান। এই গ্রন্থে মূল গানটির
কোনো নমুনা নেই। রাগ-তালের নামোল্লেখ আছে 'বিভাস।চৌতাল।
-
রাগ:
- বিভাস।
-
[স্বরবিতান-২৪]
- [তত্ত্ববোধিনী (অগ্রহায়ণ ১২৯১ বঙ্গাব্দ)]
-
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা: ৪২]
-
[রাগ-রাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা: ৭৬]
[বিভাস রাগে নিবদ্ধ
রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
তাল:
-
চৌতাল।
-
[স্বরবিতান-২৪]
-
[তত্ত্ববোধিনী (অগ্রহায়ণ ১২৯১ বঙ্গাব্দ)]
-
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৪২]
-
[রাগ-রাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা:
৭৬]
[চৌতাল
তালে নিবদ্ধ গানের তালিকা]
-
গ্রহস্বর: ধা।
- লয়: মধ্য।