এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায়,
জগতপুরবাসী সবে কোথায় ধায় ॥
কোন্ অমৃতধনের পেয়েছে সন্ধান,
কোন্ সুধা করে পান!
কোন্ আলোকে আঁধার দূরে যায় ॥
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী বাহার-তাল ধামার। পৃষ্ঠা: ৪৫৭][নমুনা]
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮। কাব্য-গ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৪৮] [নমুনা]
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা ১৮৩] [নমুনা]
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ)। বাহার-ধামার। কাঙ্গালীচরণ সন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি।
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১২৯২ বঙ্গাব্দের
১১ই মাঘ
ষড়্পঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসবের প্রাতঃকালীন উপাসনায় গানটি পরিবেশিত
হয়। এই সূত্রে
গানটি তত্ত্ববোধনী
পত্রিকার 'ফাল্গুন ১২৯২
বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
(১৩০০ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থাবলী
(১৩০৩ বঙ্গাব্দ),
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬ বঙ্গাব্দ),
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ
(জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ),
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১ বঙ্গাব্দ) ও
কাব্যগ্রন্থ
দশম খণ্ড
(১৩২৩ বঙ্গাব্দ)।
এ সকল
গ্রন্থাদির পরে
১৩৩৮ বঙ্গাব্দে গানটি
গীতবিতান
--এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা পর্যায়ের
উপবিভাগ
আনন্দ-এর
২১
সংখ্যক গান হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ৩২৯।
গগ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
ভাঙা গান:
এটি একটি ভাঙা গান। মূলগানটি রঙ্গরস-এর রচিত।
মূল গান:
বাহার। ধামার।
আজু ব্রজমেঁ সৈঁয়া খেলোঁগী
হোরি।
খেলোঁগী হোরি ধুম মচোরী।
কোই সখি মার পিচকারী,
কোই কুমকুম অবীর উড়াবত ভারী॥
সমতূল্য রবীন্দ্রনাথের অন্য গান:
মম অঙ্গনে
স্বামী আনন্দে
হাসে
[তথ্য]
স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সসেন।
সুর ও তাল:
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত
সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ
গ্রহস্বর: ধা।
লয়: মধ্য।