বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
জাগ্রত
বিশ্বকোলাহল-মাঝে
পাঠ ও পাঠভেদ:
জাগ্রত বিশ্বকোলাহল-মাঝে
তুমি গম্ভীর, স্তব্ধ, শান্ত, নির্বিকার,
পরিপূর্ণ মহাজ্ঞান ॥
তোমা-পানে ধায় প্রাণ সব কোলাহল ছাড়ি,
চঞ্চল নদী যেমন ধায় সাগরে ॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
অষ্টম খণ্ড [মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ। রাগিণী বিভাস-তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা ২০৯] [নমুনা]
দশম খণ্ড [ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩ বঙ্গাব্দ, ধর্ম্মসঙ্গীত। পৃষ্ঠা ৩০০] [নমুনা]
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। বিভাস-চৌতাল। পৃষ্ঠা: ৪৬৩][নমুনা]
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা [আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ। গান সংখ্যা ৩৯৩। বিভাস-চৌতাল। পৃষ্ঠা: ৩৮৪] [নমুনা]
পত্রিকা: তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮০৫ শকাব্দ ১২৯৪ বঙ্গাব্দ)। বিভাস-চৌতাল'। পৃষ্ঠা: ২০১। [নমুনা]
রেকর্ডসূত্র: নাই
প্রকাশের
কালানুক্রম:
১২৯৪ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘে অনুষ্ঠিত (মঙ্গলবার
২৪ জানুয়ারি
১৮৮৮) তারিখে অষ্টপঞ্চাশৎ সাংবৎসরিক
মাঘোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানের প্রাতঃকালীন অধিবেশনে গানটি গীত
হয়েছিল। এই সূত্রে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার 'ফাল্গুন ১২৯৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় গানটি
প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
(১৩০০ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থ
অষ্টম খণ্ড
(১৩১০ বঙ্গাব্দ),
কাব্যগ্রন্থ
দশম খণ্ড
(১৩২৩ বঙ্গাব্দ),
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ৪র্থ ভাগ (বৈশাখ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ),
গান
প্রথম সংস্করণ
(১৩১৫
বঙ্গাব্দ),
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬
বঙ্গাব্দ) ও
ধর্ম্মসঙ্গীত (১৩২১ বঙ্গাব্দ)।
এরপর
গানটি ১৩৩৮ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
গীতবিতানের
দ্বিতীয় খণ্ড প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে
প্রকাশিত
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে
পূজা
পর্যায়ের
বিশ্ব উপবিভাগের ৩৭
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে
প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ৩৭০
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
ভাঙা গান: এটি একটি ভাঙা গান। মূল গান-
বিভাস । চৌতাল বিলম্বিত)
উচি চিৎবন্ ক্যোঁ নারী,
নারী, রয়েন ঘটনা লাগি,
ঘরি ঘরি, পল ছন ওঢ় জ্ঞান ॥
মৈ যো আই তোঁহে লেনে,
উঠ চলোরি মেরে জ্ঞান ;
তোম বিনরি পিয়া মন বৈরাগী ॥ গীতসূত্রসার-২
দ্র: রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা/শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ১১-১২।
দ্র:
রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম/ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। গান সংখ্যা ৮৪।
স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সেন
সুর ও তাল:
রাগ-বিভাস। তাল-চৌতাল। স্বরবিতান-২৪, তত্ত্ববোধিনী
রাগ: বিভাস। তাল: চৌতাল। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫২]।
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ।
গ্রহস্বর: ধা।
লয়: মধ্য।