বাদন প্রক্রিয়ার বিচারে এই জাতীয় ততযন্ত্রকে ২টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-
অনুরণন-গত শ্রেণিকরণ: কোনো কোনো তারের যন্ত্রে
উৎপাদিত ধ্বনির জোরালো ভাব ধ্বনিরঞ্জকতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়। যেমন
গিটার জাতীয় যন্ত্রর কাঠামোর সমতল অংশের একটি গোলাকার গর্ত থাকে। এই বিশেষ
অংশকে পাশ্চাত্য সঙ্গীতে বলা হয় সাউন্ড বক্স। আবার জিথার জাতীয় বাদ্যযন্ত্রে ঘাটহীন
সমতলীয় অংশটি অনুরণিত হয়, কন্তি এতে সাউণ্ডবক্স থাকে না।
ততযন্ত্রের
ক্রমবিকাশের ইতিহাস:
মানবসভ্যতার ঊষালগ্নে, শিকারের জন্য বা আত্মরক্ষার জন্য ধনুকের উদ্ভাবন করেছিল।
এরা ধনুকের রজ্জুর থেকে উৎপন্ন বোঁ জাতীয় অনুরণন-জাত মিষ্টি ধ্বনির সন্ধান পেয়েছিল।
কালক্রমে এই ধ্বনিকে সঙ্গীতে ব্যবহারের জন্য বাদ্যযন্ত্রে পরিণত করেছিল।
আদিম ততযন্ত্রের কাঠামোগত অংশ ছিল- ধনুকের মতো বাঁকানো। এই কারণে পাশ্চাত্য সঙ্গীতত্ত্বে একে সাধারণভাবে
ধনুকাকার
ততযন্ত্র