প্রতাপবরালী
উত্তর ও দক্ষিণ ভারতীয় সঙ্গীত পদ্ধতিতে এই রাগ পাওয়া যায়। ঔড়ব ষাড়ব জাতির এই রাগের আরোহে গান্ধার ও নিষাদ বর্জিত। অবরোহণে নিষাদ বর্জিত। ম গ এবং গ র মীড়যুক্ত হয়
আরোহণ: স র ম প ধ র্স
অবরোহণ: র্স ধ প ম, গ র স
ঠাট খাম্বাজ
জাতি: ঔড়ব-ঔড়ব
বাদীস্বর:ঋষভ
সমবাদী স্বরবর: প
গ্রহস্বরঋষভ
অঙ্গ্গ:  পূর্বাঙ্গ।
সময়: রাত্রি দ্বিতীয় প্রহর।

রাজা নওয়াব আলী খানের রচিত 'মারিফুন্নাগমাত' গ্রন্থে (ধানেশ্রী শিরোনামে) এই রাগের যে চলন উল্লেখ করেছেন, তা হলো-

১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের পূর্বে এই রাগটি প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। লুপ্তরাগ পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে  কাজী নজরুল ইসলাম এবং সুরেশ চক্রবর্তী উদ্যোগে কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে 'হারামণি' নামক একটি ধারাবাহিক অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হতো। এই অনুষ্ঠানের ৯ম আসরে প্রতাপবরালী রাগে নিবদ্ধ নজরুল ইসলামের রচিত একটি গান প্রচারিত হয়েছিল। গানটি হলো-
নিশি রাতে রিম্‌ ঝিম্‌ ঝিম্‌ বাদল নূপুর [তথ্য]

সূত্র: