জয়
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা { |  হিন্দু পৌরাণিক সত্তা | ভারতীয় পৌরাণিক সত্তা | পৌরাণিক সত্তা | কাল্পনিক সত্তা | কল্পনা | সৃজনশীলতা | কর্মক্ষমতা | জ্ঞান | মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা | বিমূর্তন  | বিমূর্ত-সত্ত | সত্তা |}

হিন্দু পৌরাণিক কাহিনিতে এই নামে একাধিক চরিত্র পাওয়া যায় যেমন
জয় ও বিজয় নামে দুই ভাই ছিল এঁরা স্বর্গে বিষু্ঞর দ্বাররক্ষক ছিলেন দ্বার রক্ষাকালে একদিন কিছু ঋষি বিষু্ঞর দর্শনে আসেন কিন্তু এঁরা ঋষিদেরকে বিষ্ণুর কাছে যেতে দিতে সম্মত না হওয়ায় ঋষিরা এদের চিরকাল পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করার অভিশাপ দেন কিন্তু পরে এঁদের অনুনয়ে ঋষিরা সন্তুষ্ট হয়ে বলেন যে- আমাদের শাপ ব্যর্থ হবে না, যদি তোমরা দুটি বিধির যে কোন একটি মান্য কর বিধি দুটো হলো-
সাত জন্ম পৃথিবীতে লোকে ঈশ্বরকে মিত্রভাবে ভজনা করতে হবে কিম্বা
বৈরীভাবে ভজনা করলে তিন জন্মে স্বর্গে স্বস্থানে প্রত্যাবর্তন করবে

জয় ও বিজয় এরপর ঋষিদের কাছে মুক্তি লাভের আশায় ঈশ্বরকে শত্রুভাবে উপাসনা শুরু করলেন ঋষিদের শাপে জয় সত্যযুগে হিরণ্যাক্ষ, ত্রেতায় রাবণ ও দ্বাপরে শিশুপালরূপে এবং বিজয় সত্যযুগে হিরণ্যকশিপু, ত্রেতায় কুক্ভকর্ণ ও দ্বাপরে দন্তবক্ররূপে জন্মগ্রহণ করেন পরে এঁরা বিষু্ঞর হাতে নিহত হয়ে মুক্তি লাভ করেন করেন

বিরাট-গৃহে অজ্ঞাতবাসকালে যুধিষ্ঠির ও অর্জুনের গৃহীত গুপ্ত নাম