ইট্রিয়াম
বানান বিশ্লেষণ: ই+ ট্+র্+ই+য়্+আ+ম্+অ
উচ্চারণ:
iʈ.ʈri.am (ইট.ট্রি.আম্)
শব্দ-উৎস: সুইরডেনের শহর
Ytterby +ium (ধাতব প্রত্যয়)> ইংরেজি Ytterbium> বাংলা ইট্টার্বিয়াম।
পদ: বিশেষ্য

প্রতীক Y
পারমাণবিক ওজন ৮৮.৯০৫৯
পারমণবিক সংখ্যা ৩৯
ইলেক্ট্রোন সংখ্যা ৩৯
প্রোটোন ৩৯
ইলেক্টোন কক্ষ: ২ ৮ ১৮ ৯ ২
ইলেক্ট্রোন শক্তিবিন্যাস :
4d1 5s2
গলনাঙ্ক :  ১৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
স্ফুটনাঙ্ক : ৩৩৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আপেক্ষিক গুরুত্ব ৪.৪৭২ গ্রাম/ঘন সেমি

অর্থ: এটি একটি ল্যান্থানাইড (বিরল মৃত্তিকা) শ্রেণির কঠিন, রুপালি সাদা মৌলিক পদার্থ  শ্রেণির কঠিন, ঘাতসহ, নমনীয় রুপালি সাদা মৌলিক পদার্থ

১৭৮৭ খ্রিষ্টাব্দে সুইডিশ রসায়নবিদ, কার্ল আক্সেল এরিনাস সুইডেনের ইট্রারবায়ে একটি নতুন খনিজ আকরিকের সন্ধান পান। তিনি গ্রামের নামানুসারে এর নাম দেন ইটারবাইট। ১৭৮৯ খ্রিষ্টাব্দে জন গাডোলিন আবিষ্কার করেন আকরিকটি মূলত ইট্রিয়াম অক্সাইড। ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দে ইট্রিয়াম ধাতু প্রথম পৃথকিকরণ করেন ফ্রেডরিখ ভোলার ।