বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
মেঘের পরে মেঘ
জমেছে, আঁধার করে আসে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
মেঘের পরে মেঘ
জমেছে, আঁধার করে আসে।
আমায় কেন বসিয়ে
রাখ একা দ্বারের পাশে॥
কাজের
দিনে নানা কাজে থাকি নানা লোকের মাঝে,
আজ
আমি যে বসে আছি তোমারি আশ্বাসে॥
তুমি যদি না
দেখা দাও, কর আমায় হেলা,
কেমন করে কাটে
আমার এমন বাদল-বেলা।
দূরের
পানে মেলে আঁখি কেবল আমি চেয়ে থাকি,
পরান
আমার কেঁদে বেড়ায় দুরন্ত বাতাসে॥
-
পাণ্ডুলিপির পাঠ: [RBVBMS 358]
[নমুনা]।
- পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান:
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
রবীন্দ্রনাথের
RBVBMS 358
পাণ্ডুলিপিতে গানটির সাথে স্থান ও
তারিখ উল্লেখ আছে 'আষাঢ়
১৩১৬/বোলপুর'।
রবীন্দ্রনাথের ৪৮ বৎসর
২ মাস বয়সের রচনা।
[রবীন্দ্রনাথের ৪৮ বৎসর
বয়সের গানের তালিকা]
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কেতকী,
(শ্রাবণ ১৩২৬ বঙ্গাব্দ)।
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
- গান, বিবিধ (১৩১৬
বঙ্গাব্দ)।
-
গীতিচর্চ্চা
(পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পাদিত।
-
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বর্ষা-৭)
পর্যায়ের ৩২ সংখ্যক গান।
-
গীতলিপি (৩য় ভাগ)
(১৯১০-১৯১৮ সাল)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপধ্যায় -কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
-
গীতাঞ্জলি ১৬
সংখ্যক গান (শ্রাবণ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)।
-
সংগীত গীতাঞ্জলী
(১৩৩৪ বঙ্গাব্দ), ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
-
স্বরবিতান একাদশ (১১) খণ্ডের
(আশ্বিন ১৪১৬ বঙ্গাব্দ) ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫৪-৫৫।
-
স্বরবিতান
সপ্তত্রিংশ (৩৭) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৩
বঙ্গাব্দ) নবম গান। পৃষ্ঠা ২৫-২৬ ।
- পত্রিকা:
-
প্রবাসী
(শ্রাবণ
১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত। পৃষ্ঠা: ২৩০।
[নমুনা]
গ.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপি:
-
স্বরলিপিকার:
স্বরবিতান ১১ খণ্ডটি প্রথম প্রকাশিত হয়
১৩২৬ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসে। এই সংস্করণে গানটির
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি গৃহীত হয়েছিল।
পরবর্তীতে স্বরবিতান ৩৭ খণ্ডটিতে এই গানটির সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়। স্বরবিতান ৩৭ খণ্ডটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৬১ বঙ্গাব্দের
আশ্বিন
মাসে। এর সুরভেদ/ছন্দোভেদ অংশে ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপির একটি
সুরান্তর দেখানো
হয়েছে।
-
সুর ও তাল:
স্বরবিতান
একাদশ
(১১,
কেতকী)
খণ্ডে
(আশ্বিন ১৪১৬ বঙ্গাব্দ)
গৃহীত মূল
স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি
৪।৪ মাত্রা ছন্দে
ত্রিতাল
তালে নিবদ্ধ।
স্বরবিতান
সপ্তত্রিংশ (৩৭) খণ্ডে (ভাদ্র ১৪১৩
বঙ্গাব্দ)
গৃহীত মূল
স্বরলিপিতে রাগ উল্লেখ রয়েছে
মিশ্র সাহানার।
আর
তাল উল্লেখ করা হয়েছে একতাল।
রাগ: মিশ্র
সাহানা।
তাল: ত্রিতাল/একতাল।
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি
১৯৯৩)। পৃষ্ঠা: ৭৩]।
রাগ:
সিন্ধু। তাল:
একতাল, ত্রিতাল, ঢালা
[রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা:
১২৮।
গ্রহস্বর:
রা।