বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: 
পাদপ্রান্তে রাখ' 
সেবকে
পাঠ ও পাঠভেদ:
	- 
	গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: 
	
	পূজা:
	১২৫
	
		
পাদপ্রান্তে রাখ'
সেবকে,
শান্তিসদন 
সাধনধন দেবদেব হে 
॥
সর্বলোকপরমশরণ, 
সকলমোহকলুষহরণ,
দুঃখতাপবিঘ্নতরণ, 
শোকশান্তস্নিগ্ধচরণ,
সত্যরূপ 
প্রেমরূপ হে,
দেবমনুজবন্দিতপদ
বিশ্বভূপ 
হে 
॥
হৃদয়ানন্দ পূর্ণ 
ইন্দু, 
তুমি অপার  প্রেমসিন্ধু।
যাচে তৃষিত 
অমিয়বিন্দু, 
করুণালয় ভক্তবন্ধু
প্রেমনেত্রে চাহ’
সেবকে,
বিকশিতদল চিত্তকমল  
হৃদয়দেব হে 
॥
পুণ্যজ্যোতিপূর্ণ গগন,
মধুর হেরি সকল ভুবন,
সুধাগন্ধমুদিত 
পবন, 
ধ্বনিতগীত হৃদয়ভবন।
এস’ এস’
শূন্য জীবনে,
মিটাও আশ 
সব তিয়াষ অমৃতপ্লাবনে 
॥
দেহ’
জ্ঞান,
প্রেম দেহ’,
শুষ্ক চিত্তে 
বরিষ স্নেহ।
ধন্য হোক হৃদয় 
দেহ’, 
পুণ্য হোক সকল গেহ।
পাদপ্রান্তে রাখ'
সেবকে,
শান্তিসদন 
সাধনধন দেবদেব হে 
॥
		
	
	- পাণ্ডুলিপির 
	পাঠ: 
	রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় 
	নি। 
- পাঠভেদ:  
- 
তথ্যানুসন্ধান
		- 
		
		
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		
		
	১১ মাঘ ১৩০২ বঙ্গাব্দ, [২৪ জানুয়ারি ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দ]
	৬৬তম 
	মাঘোৎসবে উপলক্ষে
		রবীন্দ্রনাথ এই গানটি-সহ মোট দুটি 
		
		গান রচনা করেছিলেন। উল্লেখ্য অপর গানটি হলো- 
	 বিশ্বরাজালয়ে বিশ্ববীণা বাজিছে 
	[আনুষ্ঠানিক-১৯] 
	[তথ্য]। 
	এই সময় 
		রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর 
		৮-৯ মাস। 
		উল্লেখ্য,
		গানটির সুর ইউরোপীয় 
সঙ্গীতের আদর্শে নিবদ্ধ।
এ প্রসঙ্গে ইন্দিরাদেবী 
তাঁর ‘রবীন্দ্রস্মৃতি’ 
গ্রন্থে লিখেছেন-তাঁর (হেমেন্দ্রনাথের) চতুর্থ কন্যা মণীষা 
‘তমীশরাংবরাণাং’
বেদমন্ত্র ও রবিকাকার 
কতকগুলি গানে, যথা
‘পাদপ্রান্তে 
রাখ সেবকে’ 
প্রভৃতিতে পিয়ানোর সংগত 
বসিয়েছিলেন। 
		
 [রবীন্দ্রনাথের 
	৩৪ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
 
- 
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
	- 
		কাব্যগ্রন্থ 
	
- 
		
		কাব্যগ্রন্থাবলী[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। 
	
		রাগিণী ঝিঁঝিট-তাল একতালা 
		পৃষ্ঠা: ৪৭০]
	
[নমুনা]
- 
		গান 
		
- 
	গীতিচর্চ্চা
	(বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২), গান সংখ্যা ৮৮, 
	পৃষ্ঠা: ৬৭-৬৮।  
 [নমুনা: 
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
- গীতবিতান
		- 
		প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
		
		(বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। ১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 
					'কাব্যগ্রন্থাবলী'- 
					ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা:
					 ১৮৪]
		[নমুনা]
- 
	
		
		প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ
		(বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮), 
		পর্যায়:
		পূজা,
		উপবিভাগ: প্রার্থনা
		৩৪,
		পৃষ্ঠা: ৫৩-৫৪। 
		[নমুনা:
		প্রথমাংশ,
		শেষাংশ]
- 
		
		অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ 
		(বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০),
		পূজা: ১২৫। উপবিভাগ:  
		প্রার্থনা-৩৪, 
		পৃষ্ঠা: ৫৭-৫৮।
		
 
- 
ধর্ম্মসঙ্গীত 
		
			
 
		
			
 [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ, গান, 
পৃষ্ঠা: ১১৭-১৮] 
[নমুনা:
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
	
- 
বাঙালীর 
গান (পশ্চিমবঙ্গ বাংলা 
আকাদেমি, এপ্রিল ২০০১ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১২ 
বঙ্গাব্দ), গান সংখ্যা ২৬৮, 
ঝিঁঝিট-একতালা, 
পৃষ্ঠা ৬৭৪। 
- 
ব্রহ্মসঙ্গীত ও সঙ্কীর্ত্তন (১৩১৪ বঙ্গাব্দ)।
- 
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ)। 
ইমনী-একতাল। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ 
মুদ্রিত হয়েছিল।
- 
	
	
	স্বরবিতান ষড়্বিংশ
	(২৬) 
(বিশ্বভারতী, 
	চৈত্র ১৪১৩) 
	খণ্ডের ২৩ সংখ্যক 
গান। 
	পৃষ্ঠা ৫২-৫৫।
	[নমুনা]
 
 
- 
	পত্রিকা:
 
	- 
	
	তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন 
১৮১৭ শকাব্দ, ১৩০২ বঙ্গাব্দ)।
রাগিণী ঝিঁঝিট-তাল একতালা।
পৃষ্ঠা: ১৮০-৮১। 
	[নমুনা]
 
 
- 
		রেকর্ডসূত্র: সিদ্ধার্থ 
		ঘোষের রচিত রেকর্ডে রবীন্দ্রসংগীত (ইন্দিরা সংগীত-শিক্ষায়তন। 
		নভেম্বর ১৯৮৯, 
		
		পৃষ্ঠা ৩৬) গ্রন্থ থেকে আলোচ্য গানের যে রেকর্ডসূত্রের তথ্য পাওয়া যায়। 
		তা হলো-
		
			- 
			১৯০৮ 
			থেকে ১৯১২
		খ্রিষ্টাব্দের ভিতরে 
			অডিঅন রেকর্ড কোম্পানি 
		
			
			এই গানের একটি রেকর্ড প্রকাশ করেছিল। গানটির শিল্পী এস্ দাস। 
			রেকর্ড নম্বর 
			ছিল 
		
			
 
		
			
			 
		
			
 
 
 
94084/94082।
	
	
		প্রকাশের 
		কালানুক্রম:
		
	১১ মাঘ ১৩০২ বঙ্গাব্দ, [২৪ জানুয়ারি ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দ]
	৬৬তম 
	মাঘোৎসবে 
	গানটি  
	পরিবেশিত হয়েছিল। 
		গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 
	
	তত্ত্ববোধিনী  
		পত্রিকার 'ফাল্গুন 
১৩০২ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। 
		এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি 
		প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-  
		
		কাব্যগ্রন্থাবলী(আদি ব্রাহ্মসমাজ, ১৩০৩), 
	
		
		কাব্যগ্রন্থ
		অষ্টম খণ্ড
		
		(১৩১০), 
		বাঙালীর 
গান (১৩১২),
		
ব্রহ্মসঙ্গীত ও সঙ্কীর্ত্তন (১৩১৪ বঙ্গাব্দ),
		গান  প্রথম সংস্করণ (গান 
			
			
			দ্বিতীয় সংস্করণ 
(১৩১৬),
		
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (১৩১৮),
		
		
		ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১), 
		কাব্যগ্রন্থ
		 দশম খণ্ড
		(১৩২৩) 
		ও 
		
		গীতিচর্চ্চা
		(১৩৩২)।
		
		
		
		এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
		১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
		
		গীতবিতান-এর 
		
		প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
	
		
		-  গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
		এর 
		
		প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। 
		এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
		পূজা, 
		পর্যায়ের উপবিভাগ: প্রার্থনা হিসেবে।
		১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন 
		মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের ১২৫ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
		অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ 
		মাসে। 
		 
	
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
		
		
			- 
			স্বরলিপি:
			[নমুনা]
- 
			স্বরলিপিকার:
			কালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি স্বরবিতান-২৬’এর 
৬৯ পৃষ্ঠায় সুরভেদ হিসাবে দেখানো হয়েছে।
			স্বরবিতান-২৬-এ 
গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট জানা যায় না।
 [কাঙ্গালীচরণ 
			সেন-কৃত স্বরলিপির তালিকা]
- 
সুর ও তাল:  
				- 
				রাগ-ইম্নী।
				তাল-একতাল। 
 
					- 
					[স্বরবিতান 
			ষড়্বিংশ 
					(২৬)
(বিশ্বভারতী,
					চৈত্র ১৪১৩)]
 
- 
				
					[ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ)]
 
- 
					
					[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার 
	চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১১ ]
 
 
- 
				
				রাগ: ইমন-বিলাবল। তাল: একতাল।[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, 
			ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৪]
 
- 
				রাগ-ঝিঁঝিট।
				তাল-একতাল।
				
 
 
-  
			
			পর্যায়
			- বিষয়াঙ্গ:
			
			ব্রহ্মসঙ্গীত।
 
- সুরাঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ
 
 
- 
			
			গ্রহস্বর: গা।
			
 
- 
			
			লয়: 
			মধ্য।